নয়াদিল্লি: করোনা পরিস্থিতিতে প্রায় এককোটি পরিযায়ী শ্রমিক তাদের কাজের জায়গা থেকে নিজ নিজ রাজ্যে ফিরে গিয়েছিল। কিন্তু এদের বেশির ভাগ ফের এখন তাদের কাজের জায়গায় ফিরে গিয়েছেন এবং তারা তাদের কাজ ফিরে পাচ্ছেন। রাজ্যসভায় বুধবার এমনটাই দাবি করেছেন শ্রম মন্ত্রী সন্তোষ কুমার গাঙ্গোয়ার।প্রশ্নোত্তর পর্বের তিনি জানিয়েছেন, যা তথ্য পাওয়া গিয়েছে তাতে এককোটি শ্রমিক তাদের কর্মস্থল থেকে নিজ নিজ রাজ্যে ফিরে গিয়েছিল। কিন্তু এদের বেশির ভাগ তাদের কাজের জায়গায় ফিরছে এবং কাজ ফিরে পাচ্ছে।

সমাজবাদী পার্টি নেতা রামপাল যাদবের তোলা প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন শ্রমমন্ত্রী। তিনি জানতে চেয়েছিলেন, করোনা পরিস্থিতিতে কারখানা বন্ধ থাকায় অসংগঠিত ক্ষেত্রে কতজন শ্রমিক কাজ হারিয়েছেন । সংগঠিত ক্ষেত্রে ১০ কোটি শ্রমিক এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রে ৪০ কোটি শ্রমিক ধরে সন্তোষ গাঙ্গোয়ার জানিয়েছেন, সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে এবং কর্মসূচি নিয়েছে শ্রমশক্তিকে অসংগঠিত ক্ষেত্র থেকে সংগঠিত ক্ষেত্রে সরিয়ে আনার। তিনি লিখিত জবাবে জানিয়েছেন, সরকারের অগ্রাধিকার রয়েছে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি তার উন্নতসাধন করা।সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ করেছে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বলে দাবি করেন মন্ত্রী।

সেই সব পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্পকে উৎসাহিত করা যাতে ভালোমতো লগ্নি রয়েছে এবং সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি যেমন প্রাইম মিনিস্টার এমপ্লয়মেন্ট জেনারেশন প্রোগ্রাম, মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি স্কিম, পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় গ্রামীণ কৌশল্যা যোজনা, দীনদয়াল অন্তর্দোয় যোজনা ন্যাশনাল রুলার লাইভহুড মিশন এবং প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা। এভাবে তিনি সরকার কতটা শ্রমিকদের কাজের ব্যবস্থা করেছেন তার ফিরিস্তি দিয়েছেন। তবে এটা ঘটনা করোনা আটকাতে বিশ্বজুড়েই লকডাউন জারি হয়েছিল।তখন ভারতকেও সেই পথে হাঁটতে হয়েছিল আর লকডাউনের জেরে সেই সময় অর্থনৈতিক কার্যকলাপ প্রায় লাটে উঠেছিল। ফলে ওই সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের দুর্দশার কথা রীতিমত উঠে এসেছিল সংবাদমাধ্যমে। যার ফলে মোদী সরকার রীতিমতো সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।