কলকাতা: বলিউডে হরর কমেডি কথা আমরা শুনেছি। হলিউডের ক্ষেত্রেও হরর কমেডি নতুন কোন সাবজেক্ট নয়। কয়েক বছর আগে মুক্তি পেয়েছিল রাজকুমার রাও এবং শ্রদ্ধা কাপুর অভিনীত হরর কমেডি ‘স্ত্রী’ এবং সেই ছবি খুব সহজেই মন জয় করে নিয়েছিল দর্শকদের।
টলিউডে হরর নিয়ে কাজ হয়েছে কম। আর হরর কমেডি নেই বললেই চলে। ভূত, ভৌতিক ব্যাপার,পুরোনো বাড়ি পোড়ো মন্দির এই সবের ওপরেই বেশিরভাগ গল্প নিয়ে কাজ হয়েছে। কিন্তু এইবার পরিচালক সায়ন বসুর হাত ধরে আসতে চলেছে হরর কমেডি।
কমেডি এবং হরর এই দুয়ের মিশ্রণেই আসতে চলেছে ‘হরর স্টোরিজ’। ‘স্টোরিজ’ যখন বুঝতেই পারছেন এই ছবিতে একটা গল্প নেই আছে দুটি গল্প। একটি গল্প আরেকটির সঙ্গে কানেক্টেড ন্যারেটর এর মাধ্যমে। প্রথম গল্পের নাম ‘চাইনিজ বক্স’ এবং এই গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী অলিভিয়া সরকার।
ছোট পর্দা এবং ওয়েব সিরিজে কাজের মাধ্যমে অলিভিয়া এখন জনপ্রিয় মুখ এবং তার অভিনয়ও প্রশংসার দাবী রাখে। মধ্যবিত্ত পরিবারের মৃদুভাষী শান্তশিষ্ট মেয়ে অনন্যা। অনন্যা চরিত্রেই আছেন অলিভিয়া সরকার। অনন্যার কাছে হঠাৎই চলে আসে একটি ম্যাজিক বক্স যার মাধ্যমে অনন্যা তাঁর যে কোনো রকমের পূরণ করতে পারে।
দ্বিতীয় গল্পটির নাম হল ভয় এই গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন অভিনেত্রী রুপসা মুখোপাধ্যায় এবং সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজের জনপ্রিয় মুখ মৈনাক বন্দ্যোপাধ্যায়।
মৈনাকের সঙ্গে এটাই রূপসার প্রথম কাজ। গল্পে মৈনাকের জোরাজুরিতে রুপসা বিয়ে করে বসে আর বিয়ের পরেই ঘটে চলতে থাকে একের পর এক অদ্ভুত ঘটনা. এখান থেকেই রুপসা বুঝতে পারে বিয়ে করাটা তার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল সিদ্ধান্ত। অন্যদিকে মৈনাকের চরিত্র রূপসার অর্থাৎ মৈনাকের এক অফিস কলিগের প্রেমে পড়ে। মোটকথা বিবাহ বিভ্রাট ,জীবনে উটকো ঝঞ্ঝাট।
ছবির শুটিং আপাতত শেষ হয়ে গেছে। চলছে পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ। ডাবিংয়ের কাজও শেষ। সব ঠিক থাকলে এপ্রিল থেকে মে মাসের মধ্যে ছবি মুক্তির পরিকল্পনা করছেন পরিচালক এবং প্রযোজক।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.