নয়াদিল্লি: দরিদ্রদের জন্য এবার ১ টাকার ক্যান্টিন আনলেন গৌতম গম্ভীর। নিজের সংদীয় এলাকা পূর্ব দিল্লিতে এই ক্যান্টিন খুলেছেন ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটর ও সাংসদ। নাম দিয়েছেন ‘জন রসোই’।
এর আগেও দরিদ্রদের জন্য ক্যান্টিন খুলেছিলেন গৌতম গম্ভীর। ২৪ ডিসেম্বর গান্ধীনগরে তার সূচনা করেন তিনি। সেখানে প্রতিদিন ১ হাজার মানুষকে খাওয়ানো হয়। মেনুতে থাকে ভাত, মুসুর ডাল ও নিরামিশ তরকারি। গম্ভীর জানিয়েছেন, এটি তাঁর কাছে শুধু একটি রান্নাঘর নয়। যারা ক্ষুধার্ত অথচ খেতে পান না, তাঁদের জন্যই এই উদ্য়োগ নিয়েছেন তিনি। তাঁর কাছে উৎস রয়েছে। সেটি যাতে সবার ব্যবহারে লাগে তার চেষ্টা করছেন তিনি। সাংসদ এও জানিয়েছেন, পূর্ব দিল্লির ১০টি বিধানসভা এলাকায় তিনি অন্তত একটি করে ‘জন রসোই’ খুলতে চান।
বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি বৈজয়ন্ত পান্ডা জানিয়েছেন, অন্যান্য অনেক রাজ্যে তিনি এই উদ্য়োগ নিতে দেখেছেন। সেখানে দরিদ্রদের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু দিল্লিতে এই প্রথম। গম্ভীরই প্রথম উদ্যোগ নিয়ে এই কাজের সূচনা করেন।
কিছুদিন আগে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য তিনি এক কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে খবরে এসেছিলেন গৌতম গম্ভীর। ক্রিকেটার ও রাজনীতিবিদ বলেন যে এই অনুদানটি তাঁর এবং তাঁর পরিবার তরফে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের জন্য দেওয়া হয়েছে। এই গৌরবময় মন্দির সমস্ত ভারতীয়দের স্বপ্ন। দিল্লি বিজেপি রাম মন্দিরের জন্য শহরজুড়ে কুপনের মাধ্যমে অনুদান সংগ্রহ শুরু করেছে।
দিল্লি বিজেপির সাধারণ সম্পাদক এবং প্রচারের আহ্বায়ক কুলজিৎ চাহাল বলেছেন, অনুদান সংগ্রহের জন্য ১০, ১০০ এবং ১০০০ টাকার কুপন ব্যবহার করা হবে। ১ হাজার টাকার বেশি অনুদান দিতে চাইলে তা চেকের মাধ্যমে দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যাঁরা রাম মন্দিরের জন্য এক কোটি বা তারও বেশি অর্থের যোগান দিতে ইচ্ছুক। আরএসএস, ভিএইচপি সহ অন্যান্য সংগঠন থেকেও অনুদান সংগ্রহের কথা ঘোষণা করেন তিনি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.