ঢাকা: একদল কট্টর ইসলামিক যুবক ঢাকার অন্যতম যুক্তিবাদী প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপনকে কুপিয়ে খুন করেছিল। ২০১৫ সালের এই মামলায় ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল খুনিদের ফাঁসির সাজা ঘোষণা করেছে।

ট্রাইব্যুনালের বিচারক মহম্মদ মজিবুর রহমান আলোচিত এই মামলার রায় ঘোষণা করার সময় আদালত চত্বর ছিল নিরাপত্তা বলয়ে ঘেরা। মামলায় সরকারপক্ষ আসামীদের কড়া শাস্তি দাবি করে।

২০১৫ সালে ভিড়ে ঠাসা ঢাকার আজিজ সুপার মার্কেটে ‘জাগৃতি’ প্রকাশনী অফিসে ঢুকে কুপিয়ে খুন করা হয়, ফয়সাল আরেফিন দীপন কে। এই ঘটনায় বাংলাদেশের যুক্তিবাদী ও মুক্তমনা সমাজে তীব্র আলোড়ন ছড়ায়। এমনকি বিশ্ব জুড়ে আলোচনা হয়।

ঘটনাটি ঘটে ২০১৫ সালের ৩১ অক্টোবর খুনের ঘটনার পরেই মৃত দীপনের স্ত্রী রাজিয়া রহমান শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্তে নেমে পুলিশ বেশ কয়েকজন কে আটক করে। তদন্তে উঠে আসে বাংলাদেশে জাল ছড়ানো আল কায়েদা জঙ্গি সংগঠনের বিষয়। জানা যায়, আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি) জঙ্গিরা দীপন কে খুনে জড়িত।

মামলায় আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি) আইটি এক্সপার্ট খায়রুল ইসলাম, সদস্য মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন, মাইনুল হাসান শামীম ওরফে সিফাত ওরফে সামির ওরফে ইমরান ও মো. আব্দুস সবুর ওরফে আবদুস সামাদ ওরফে সুজন ওরফে সাজু ওরফে সাদ আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।