মেলবোর্ন: সহজ জয় দিয়েই রড লেভার এরিনায় খেতাব ধরে রাখার অভিযান শুরু করলেন বিশ্বের পয়লা নম্বর নোভাক জকোভিচ। ফ্রান্সের জেরেমি চার্ডিকে স্ট্রেট সেটে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে টানা ১৫ ম্যাচে জয় পেলেন ‘জোকার’। একইসঙ্গে সার্বিয়ান তারকা সবধরনের গ্র্যান্ড স্ল্যামে তাঁর ২৯৭তম জয়টি কুড়িয়ে নিলেন এদিন। ফরাসি প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে সেন্টার কোর্টে জকোভিচের পক্ষে এদিন ম্যাচের ফল ৬-৩, ৬-১, ৬-২।

এদিন ম্যাচে একবারের জন্য দেখেও মনে হয়নি বছর তেত্রিশের চার্ডি কোনওভাবে জকোভিচকে কঠিন লড়াই ছুঁড়ে দিতে পারে বলে। এদিন লড়াই যত এগিয়েছে পয়লা নম্বর জকোভিচের লড়াই যেন তত সহজ হয়েছে। শেষ অবধি ৯১ মিনিটের অসম লড়াইয়ের পর সার্বিয়ান তারকার কাছে হার স্বীকার করে নেন চার্ডি। দ্বিতীয় রাউন্ডে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন জকোভিচ মুখোমুখি হবেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রান্সেস টিয়াফোর।

নবমবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেতাব জয়ের লক্ষ্যে প্রথম ম্যাচ জিতে জোকার জানান, ‘এই কোর্টে এত সাফল্য পাওয়ায় আমি নিজেকে গর্বিত মনে করি। আশা রাখছি আরও কয়েকবছর ধারাটা বজায় রাখতে পারব। স্টেডিয়ামে এই দর্শকের সমাগম দেখে আমার হৃদয় পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে আজ। গত একবছরে এই প্রথম কোর্টে এত দর্শক দেখলাম।’

জকোভিচের পাশাপাশি ফ্রেডেরিকো ফেরেইরা সিলভাকে স্ট্রেট সেটে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে যাত্রা শুরু করলেন ঘরের ছেলে নিক কিরিয়স। তবে পর্তুগিজ প্রতিদ্বন্দ্বীকে ৬-৪, ৬-৪, ৬-৪ সেটে হারিয়ে তৃপ্ত নন তিনি। ম্যাচ শেষে কিরিয়স জানান, ‘সত্যি বলতে এটা ভীষণই গড়পড়তা পারফরম্যান্স। গত একবছরেরও বেশি সময় পর আমি গ্র্যান্ড স্ল্যাম খেলছি। আমি কিছুটা নার্ভাস বোধ করছিলাম। আমি জানতাম সেরাটা আমার পক্ষে দেওয়া সম্ভব হবে না। তবে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি যে কোভিড আমাকে বা আমার পরিবারকে ছুঁতে পারেনি ভেবে। কোর্টে ফিরতে পেরে আমি দারুণ খুশি।’

মেয়েদের সিঙ্গলসে ঝড় তুলে শুরু করলেন সেরেনা উইলিয়ামস। মার্গারেট কোর্টকে ছোঁয়ার লক্ষ্যে ভীষণ সহজ জয় দিয়ে বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যামে অভিযান শুরু করলেন মার্কিন টেনিস তারকা। সাতবারের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনজয়ী সেরেনা জার্মানির লরা সিয়েগমুন্ডকে প্রথম রাউন্ডে হারালেন ৬-১, ৬-১ ব্যবধানে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।