নয়াদিল্লি: বহু প্রতীক্ষিত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ অনুসারে ডিএ বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঘোষণা এই মাসে হতে পারে। অল ইন্ডিয়া কনজ্যুমার প্রাইস ইনডেক্স ঘোষণার পর ৪ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ বৃদ্ধি হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে খবর মোদী সরকার ‌‌৪ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ বৃদ্ধি করতে পারেন যার ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন বেশ কিছুটা বৃদ্ধি হতে পারে। এই ভাবে ডিএ বৃদ্ধি হলে ৫০ লক্ষ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং ৬১ লক্ষ পেনশনভোগী খুশি হবেন।

সরকারের ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করবে সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা ডিএ পান ১৭ শতাংশ হারে এবার তার থেকে আরও ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেলে ডিএ গিয়ে দাঁড়াবে ২১ শতাংশ। করোনা সংকটের পর সকলের নজর এখন সরকারের ঘোষণা দিকে। সে ক্ষেত্রে ডিএ বাড়তে পারে ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে জুন। গত ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে এই ডিএ বৃদ্ধি আটকে রয়েছে।অর্থ মন্ত্রক ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল , করোনা সংকটের ডিএ বৃদ্ধি তখন আপাতত স্থগিত রাখা হয় ৫০ লক্ষ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং ৬১ লক্ষ পেনশনভোগীদের জন্য ২০২১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত।

করোনা সংকট মাথাচাড়া দেওয়ার কারণে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের যে অতিরিক্ত ডিএ দেওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে তা দেওয়া হবে না। এর পাশাপাশি জানানো হয়েছিল ২০২০ সালের ১ জুলাই থেকে এবং ২০২১ সালের ১জানুয়ারি থেকে যে অতিরিক্ত ডিএ এবং ডিআর দেওয়ার কথা ছিল তা দেওয়া হবে না। ব্যয় দপ্তরের একটি অফিস মেমোরেন্ডামে তা জানানো হয়েছিল। তবে তখনকার বর্তমান হারে ডিএ এবং ডিআর দেওয়া হবে।

২০২০ সালের ১জানুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের শেষ ডিএ বাড়ানো হয়েছিল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ৪ শতাংশ বৃদ্ধি অনুমোদন করে তা ২১ শতাংশ করে ছিল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের জন্য। যদিও এপ্রিল মাসে এই ৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি স্থগিত রাখা হয়।

কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের ডিএ এবং ডিআর আটকে দেওয়ায় সরকারের খরচ বাঁচবে ৩৭৫৩০ কোটি টাকা ২০২১-২১ এবং তার আগে অর্থবর্ষে। ‌ সাধারণত রাজ্য গুলি এই ব্যাপারে কেন্দ্রকে অনুসরণ করে । হিসেব করে দেখা গিয়েছে কর্মী এবং পেনশনভোগীদের ডিএ এবং ডিআর স্থগিত রেখে সরকারি খরচ বাঁচবে ৮২,৫৬৬ কোটি টাকা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।