নয়াদিল্লি: ভারতে তিন বছর পূর্ণ করে ফেলল ভয়েজ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যালেক্সা। সোমবার অ্যামাজন অ্যালেক্সার এই তৃতীয় বর্ষপূর্তির কথা ঘোষণা করেছে। অ্যামাজন ইন্ডিয়ার তরফে জানানো হয়েছে, এদেশে অ্যালেক্সা ব্যবহারকারীরা ইংরাজী, হিন্দি এবং হিংলিশ ভাষায় কথা বলতে পারবে।
এক্ষেত্রে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, এই হিংলিশ ভাষাটা আবার কি? আসলে এটা অনেকটা হাঁসজারুর মতো শব্দ। হিন্দি ও ইংরাজি ভাষার সংমিশ্রণ হল হিংলিশ।
অ্যামাজন জানিয়েছে, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে অ্যালেক্সার ব্যবহার বেড়েছে প্রায় ৬৭ শতাংশ। কোম্পানি জানিয়েছে, গ্রাহকেরা গাঁন বাজানো, অ্যালার্ম সেট করা, স্মার্ট লাইট, ক্রিকেট স্কোরের রিয়েল-টাইম আপডেট তথ্য পেতে পারেন।
তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে অ্যামাজন নতুন গ্রাহকদের জন্য বিশেষ অফারের ঘোষণা করেছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২৪ ঘন্টা এই আকর্ষণীয় অফার পাবে গ্রাহকেরা। পাশাপাশি অ্যামাজন দাবি করেছে, মেট্রো শহর নয়, এমন শহরের গ্রাহকেরাও এবার আলেক্সা ভয়েজ অ্যাসিস্ট্যান্ট কিনছেন।
কোম্পানি একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, দেশের সর্বত্র অ্যালেক্সা ব্যবহারকারীরা রয়েছে। দিল্লি, মুম্বই, ব্যাঙ্গালোরের মতো মেট্রো শহরের সঙ্গে সমানতালে পাল্লা দিয়ে স্পিতি, বুন্দির মতো ছোট শহরেও রয়েছে ব্যবহারকারীরা। ২০২০ তে ৮৫ শতাংশের বেশি পিনকোড থেকে গ্রাহকেরা ইকো স্মার্ট স্পিকার কিনেছে।
একটি তথ্য শেয়ার করে অ্যামাজন জানিয়েছে, অ্যালেক্সাকে যে গ্রাহকেরা কতটা ভালোবাসছে তার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। ‘অ্যালেক্সা, আই লাভ ইউ’ দিনে ১৯ হাজার বার একথা বলা হয়। দিনে ৬০০০ বার বলা হয় ‘অ্যালেক্সা, ম্যারি মি’। এছাড়া ২০২০ তে আঁখ মেরি, শয়তান কা সাল্লা, মুকবলা অ্যালেক্সার কাছে শুনতে চাওয়া সর্বাধিক জনপ্রিয় জ্ঞান বলে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছর অ্যালেক্সা অ্যামাজন শপিং অ্যাপে প্রথম সামনে এসেছিল। অ্যামাজন জানিয়েছে, প্রতিদিন ৫.৮ লক্ষেরও বেশি ব্যবহারকারীরা অনলাইনে এই প্রোডাক্টের বিষয়ে খোঁজ করেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.