চামোলি: উত্তরাখণ্ডের যোশিমঠে তুষারধসের ফলে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বিস্তীর্ণ এলাকায় নদীর জল ঢুকে পড়েছে। পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ আকার নিচ্ছে। উত্তরাখণ্ডের ডিজিপি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত সাতটি মৃতদেহ উদ্ধার কারা হয়েছে। এখনও প্রায় একশোজনের খোঁজ নেই। নিখোঁজদের মধ্যে রয়েছেন দুই পুলিশকর্মীও।

উত্তরাখণ্ডে এই বিপর্যয়ের ফলে ধৌলিগঙ্গার দু’কূলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। মানুষকে অন্যত্র, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে সাতটি দেহ উদ্ধার হয়েছে। এখনও খোঁজ মিলছে না প্রায় একশোজনের। তাঁরা ঋষিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে কাজ করছিলেন। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধার কাজ।

যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে উত্তরাখণ্ড সরকার। রাজ্য সরকারের তরফে হেল্পলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্থ জায়গায় আটকে থাকলে অথবা এই বিপর্যয়ের জেরে কোনও সমস্যার মধ্যে পরে সাহায্যের প্রয়োজন হলে হেল্পলাইন নম্বর 1070 বা 9557444486 নম্বরে যোগাযোগ করুন।

ভয়াবহ এই বিপর্যয়ে উত্তরাখণ্ড সরকারকে সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অমিত শাহ উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়তের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে খবর নিয়েছেন তিনি। গোটা ঘটনাটি নজরে রাখছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। উত্তরাখণ্ডের ডিজিপি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত সাতটি মৃতদেহ উদ্ধার রা হয়েছে। এখনও প্রায় একশোজনের খোঁজ নেই।

নদীর পাড়ে যাদের বাড়ি তাদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজে বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টারের সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে। তুষারধসের ফলে ঋষিগঙ্গা ও ধৌলিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রেরই বাঁধ ভেঙে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।