উদ্ধারকাজে ঝাঁপাচ্ছে এনডিআরএফ, ভারতীয় বায়ুসেনাও
এদিকে এনডিআরএফ-র উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে উত্তরাখণ্ডের রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও।অন্যদিকে দেহরাদুন ও জোশীমঠে পৌঁছেছে উদ্ধারকারী দল। স্থল সেনার পাশাপাশি উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে বায়ুসেনাও। ইতিমধ্যেই বায়ু সেনার ৪ থেকে ৫টি দলের সহায়তায় দুর্ঘটনায় আটকে পড়া পর্যটকের দেহরাদুন থেকে জোশীমঠ হয়ে দিল্লি নিয়ে আসা হচ্ছে বলে জানান এনডিআরএফ-র ডাইরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধান।
পাঠানো হয়েছে ৬০০ সেনা-জওয়ান
এদিকে ধৌলিগঙ্গা নদীর জলস্তর বেড়ে যাওয়ায় বহু গ্রামের পুরোপুরি তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। আংশিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঋষিগঙ্গা জল বিদ্যুত প্রকল্পও। এদিকে তুষার ধসের জেরে ইতিমধ্যেই চামোলি থেকে হৃশিকেষের রাস্তাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে উদ্ধারকাজে গতি আনতে ইতিমধ্যেই ৬ কলাম ভারতীয় সেনাকে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পাঠানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে ভারত-তিব্বত সীমান্ত রক্ষা বাহিনীও
প্রতি কলামে রয়েছে একজন সেনাকর্মী। অন্যদিকে ভারত-তিব্বত সীমান্ত রক্ষা বাহিনীক ১০০ জনের একটি দলও ইতিমধ্যে উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছে স্থানীয় প্রশাসনও। কাজে আসছে সেনার চপারও। শ্রীনগর ও ঋষিকেশ লাগোয়া বাঁধের বসতি এলাকাও খালি করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেনার তরফে।
রওনা দিয়েছে মেডিকেল টিম, উদ্ধারকাজে মোতায়েন চাপার
অন্যদিকে দুটি মেডিকেল টিমের সাথে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং টাস্ক ফোর্সও ইতিমধ্যে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত রিঙ্গি গ্রামে পাঠানো হয়েছে বলে খবর। অন্যদিকে ভারতীয় বিমানবাহিনীর দু'টি এমআই -১৭ এবং একটি এএলএইচ ধ্রুব চপার সহ তিনটি হেলিকপ্টার উদ্ধার অভিযানের জন্য দেরাদুন ও আশেপাশের অঞ্চলে পাঠানো হয়েছে বলে থবর। প্রয়োজনে আরও বেশি সংখ্যায় হেলিকপ্টার পাঠানো হবে বলে জানাচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনা।