মানিলা: ফিলিপাইন্সে আঘাত হানল মারাত্মক ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৬.৩। সে দেশের দক্ষিণাংশে দাভাও ডেল সুর প্রদেশে এই কম্পন আঘাত হেনেছে। ভয়াবহ ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে আফটার শক-হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে সে দেশের সিসমোলজি সংস্থা।
জার্মানি রিসার্চ সেন্টার ফর জিও সায়েন্স প্রাথমিক ভাবে জানিয়েছিল, ৬ থেকে ১০ কিমি মাটির গভীরে এই কম্পন আঘাত হানে। তবে ফিলিপাইন ইনস্টিফাইল ছবি অ্যান্ড সিজমোলজি জানিয়েছে, মাটির ১৫ কিমি গভীরে আঘাত হানে এই কম্পন।
উল্লেখ্য, আগের মাসেই ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল ফিলিপাইন্সে। সমুদ্রপৃষ্ঠের ৯৫.৮ কিলোমিটার নীচে ছিল এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল।দাভাও অক্সিডেন্টাল প্রভিন্সের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত ছিল এই উৎস। এলাকার নিকটবর্তী অঞ্চলে ওইদিন তীব্র কম্পন অনুভূত হয়। বেশ কিছু অঞ্চল বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে।
এর ঠিক আগে মিন্দানাওয়ে অর্থাৎ গত বছরের ১৬ অক্টোবর ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ও ২৯ অক্টোবর ৬ দশমিক ৬ মাত্রার দুটি ভূমিকম্প হয়। ওই দুই ভূমিকম্পে ইতোমধ্যে ওই অঞ্চলের অনেক ভবন ও বাড়ি ভেঙে পড়েছিল। সেগুলি ঠিক করতে না করতেই ফের কম্পন অনুভূত হয়। আর তাতেই বিপদ বাড়ে বলে জানাচ্ছেন সে দেশের আধিকারিকরা।
উল্লেখ্য, কদি আগেই ভূমিকম্প হয় অ্যান্টার্কটিকা উপকূলে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৭.০। ভূমিকম্পের ফলে আন্টার্কটিকা ও চিলি উপকূলে জারি করা হয় সুনামির সতর্কতা। চিলির জাতীয় জরুরী অফিস (ওয়ানমি) জানায়, “ঘাঁটির পূর্ব দিকে প্রায় ২১০ কিলোমিটার (১৩০ মাইল) দশ কিলোমিটার গভীরতায় এই ভূমিকম্প হয়েছে।” চিলির বিমান বাহিনীর ঘাঁটি হল অ্যান্টার্কটিক বেসের সবচেয়ে বড় অংশ। এর মধ্যে একটি গ্রাম, হাসপাতাল, স্কুল, ব্যাংক, ডাকঘর রয়েছে। গ্রীষ্মে এখানে প্রায় ১৫০ জন মানুষ থাকে। শীতে সংখ্যাটা একটু কমে। তবু গড় জনসংখ্যা থাকে ৮০ জন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.