৮ বছর পর উত্তরাখণ্ডে ফিরে এল কেদারনাথের ভয়ঙ্কর স্মৃতি। ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক রোষে পড়েছে দেবভূমি। আচমকাই তুষার ধস হয় যোশিমঠে।  এখনও নিখোঁজ ১৫০। পুরোদমে চলছে উদ্ধারকাজ।গোটা জেলায় জারি হয়েছে হাই অ্যালার্ট। 

 Live: 

ধৌলিগঙ্গা থেকে উদ্ধার ৯ থেকে ১০ জনের দেহ। জানালেন ITBP-র ডিজি এস এস দেশওয়াল।

জলের তোড়ে ভেসে গেল সেতু।

আপাতত দেবপ্রয়াগ ও নীচের অঞ্চলগুলি সুরক্ষিত।

হলদিয়ার সভা থেকে উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয় নিয়ে দুঃখপ্রকাশ মোদীর।

উদ্ধার হল ৩ জনের মৃতদেহ।

বিপর্যয়ের ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে টুইট করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘প্রাণহানির ঘটনায় গভীরভাবে শোকাহত ও অত্যন্ত দুঃখিত। নিহতদের পরিবারের প্রতিও সমবেদনা ‘

রাজ্য সরকারের তরফে হেল্পলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, আপনি ক্ষতিগ্রস্থ জায়গায় আটকে থাকলে অথবা এই বিপর্যয়ের জেরে কোনও সমস্যার মধ্যে পরে সাহায্যের প্রয়োজন হলে তবে হেল্পলাইন নম্বর 1070 বা 9557444486 নম্বরে যোগাযোগ করুন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়তের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে খবর নিয়েছেন তিনি। গোটা ঘটনাটি নজরে রাখছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে ১৫০ জন নিখোঁজ। তাঁরা জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে কাজ করছিলেন।

শুরু হয়েছে মাইকিং। নদীর পাড়ে যাদের বাড়ি তাদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে কাজ।

ঘটনাস্থলে গিয়েছে বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার। চলছে উদ্ধারকাজ। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত।

তুষারধসের ফলে ঋষিগঙ্গা ও ধৌলিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্য়াপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রেরই বাঁধ ভেঙে গিয়েছে বলে খবর।

তুষার ধসের ফলে নদীতে যেভাবে জলস্তর বাড়াতে শুরু করেছে তাতে আগামী ৫ থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে জল বের করতে হবে। তা না হলে, ক্রমাগত গঙ্গার জলস্তর বাড়তে থাকলে হরিদ্বার ও ঋষিকেশে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।