কলকাতা : গোড়ায় গলদ। বিজেপির মেগা র‍্যালির আগেই ধাক্কা। নবদ্বীপে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি শনিবার নবদ্বীপ থেকে রথযাত্রা শুরু করবেন। আসছেন অমিত শাহও। তিনি কোচবিহার থেকে রথযাত্রা শুরু করবেন। কিন্তু এই রথযাত্রার বিরুদ্ধে আবার কলকাতা হাইকোর্টে ইতিমধ্যেই জনস্বার্থ মামলা হয়েছে । যার শুনানি আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি।

বিজেপির চিঠির জবাবে নবান্নও জানিয়ে দিয়েছে, রথযাত্রার অনুমতি নিতে হবে স্থানীয় প্রশাসনের কাছ থেকেই। ৫ টি রথ রাজ্যের ২৯৪ টি বিধানসভা ঘুরে যাত্রা শেষ করবে মার্চ মাসে। তারপরেই রাজ্য বিজেপির তরফে ব্রিগেড সমাবেশের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে আজ যে পরিবর্তন যাত্রার সূচনা করা হবে, তার অনুমতি এখনও পাওয়া যায়নি। যদিও বিজেপি জানাচ্ছে শর্ত সাপেক্ষে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ফলে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। রথযাত্রার সূচনা নিয়ে দ্বন্দ রয়েছে বিজেপির অভ্যন্তরেই।

পুলিশের পক্ষ থেকে অনুমতি না পাওয়া গেলে আদৌও রথযাত্রা করা যাবে কীনা, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। এদিকে, বিষয়টি বিচারাধীন বলে মুখ খুলতে চাইছেন না অনেকেই। সেক্ষেত্রে রথযাত্রার ভবিষ্যত কী. তা নিয়ে দোলাচলে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।

এদিকে, ৬ ফেব্রুয়ারি মালদায় আড়াই হাজার কৃষকের সঙ্গে বসে খিচুড়ি খাবেন তিনি। অংশ নেবেন মহা র‍্যালিতেও। কিন্তু তার আগে কৃষকদের মধ্যে বক্তৃতা ও তাঁদের সঙ্গে খাওয়া দাওয়া, এই বিষয়টি রাজনৈতিক মহলে চর্চার বিশেষ চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ওল্ড মালদা ব্লকের সাহাপুরে আম বাগান সংলগ্ন জমিতে কৃষকদের সঙ্গে মিলিত হবেন জেপি নাড্ডা। তার জন্য ২৫০ বাই ২৫০ ফুটের সেই জায়গা কাপড়, ত্রিপল দিয়ে ঘেরা হয়েছে। মূল মঞ্চ ছাড়াও থাকছে ২০টি স্টল। সেখানে কৃষি সরঞ্জাম ও উৎপাদিত ফসলের প্রদর্শনী হবে।

বক্তব্য পেশের পর সেই মাঠেই মাটিতে বসে খিচুড়ি, পাঁচমেশালি তরকারি ও চাটনি সহযোগে পংক্তি ভোজনের ব্যবস্থা। এই সভা ও ভোজনের জন্য আমন্ত্রিত হয়েছে ধান, গম, ভুট্টা, সবজি এবং মালদহের খ্যাত আম, লিচু, রেশম উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত ২৫০০ চাষি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।