নয়াদিল্লি ও ভোপাল: পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে শুরু হয়েছে লক্ষ লক্ষ কৃষকদের চাক্কা জ্যাম অবস্থান। এর জেরে দিল্লির সঙ্গে হরিয়ানা, পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশ ও রাজস্থান যাওয়ার জাকীয় সড়কের বিভিন্ন মোড় অবরুদ্ধ।

শনিবার বেলা ১২টা থেকে দিল্লি সড়কপথে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল দেশের উত্তর পশ্চিমের রাজ্যগুলি থেকে। সংযুক্ত কিষান মোর্চার এই আন্দোলনের পুরোভাগে সারা ভারত কিষাণসভা, ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়ন। রয়েছে আরও সংগঠন।

কৃষকসভা জানিয়েছে, এদিনের চাক্কা জ্যাম বড়সড় আকার নেয় খোদ কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমরের নিজের এলাকা গোয়ালিয়রেই। স্থানীয় কৃষকরা কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে চাক্কা জ্যাম করেন গোয়ালিয়রের সর্বত্র। কৃষিমন্ত্রীর গ্রাম অবরুদ্ধ করে রাখেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর এলাকা ছাড়াও মধ্যপ্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার কৃষক বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করেছেন।

অন্যদিকে দিল্লিতে চাক্কা জ্যাম হবে না বলেই জানিয়েছিল কৃষক সংগঠনগুলি। গত ২৬ জানুয়ারি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির পর দিল্লির সবকটি চেকপোস্টে অন্তত ৫০ হাজার নিরাপত্তাপক্ষী মোতায়েন করা হয়। আন্দোলনকারী কৃষকরা বিশৃঙ্খল ও উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এড়িয়ে শান্তিপূর্ণ চাক্কা জ্যামে অংশ নিচ্ছেন।

কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর এলাকায় চাক্কা জ্যামের প্রভাব দেখে চিন্তিত মধ্যপ্রদেশ সরকার। একইভাবে উত্তর প্রদেশ ও হরিয়ানার সবকটি জাতীয় ও রাজ্য সড়কে অবরোধ চলেছে।

সারা ভারত কৃষক সভার সাধারণ সম্পাদক হান্নান মোল্লা জানিয়েছেন, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার তাদের বন্ধু কর্পোরেট সংস্থাগুলির সুবিধা করতে কৃষি আইন এনেছে। এই আইন বাতিল না করা পর্যন্ত ঘেরাও আন্দোলন চলবেই।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।