'আমাকে ভয় দেখানো যাবে না, আমাকে চুপ করিয়ে রাখা যাবে না'
রয়টার্সের চিত্র সাংবাদিক দানীশ সিদ্দিকির তোলা কৃষক বিক্ষোভের একটি ছবি বৃহস্পতিবার টুইট করেছিলেন মীনা হ্যারিস। লিখেছিলেন, 'ভারতীয় কৃষকদের মানবাধিকারের জন্য আমি কথা বলেছি আর দেখুন কী প্রতিক্রিয়া।' টুইটে আরও লেখেন, 'আমাকে ভয় দেখানো যাবে না, আমাকে চুপ করিয়ে রাখা যাবে না।'
'হিংসার বিরুদ্ধে আমাদের গর্জে ওঠা উচিত'
রিহানা, গ্রেটা থুনবার্গ-সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক তারকা কৃষক বিক্ষোভের সমব্যথী হয়ে পোস্ট করার পর থেকেই আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এই নিয়ে লেখালেখি শুরু হয়েছে। তখন থেকেই এই নিয়ে নিয়মিত টুইট করে যাচ্ছেন মীনা হ্যারিস। তিনি টুইটে লিখেছিলেন, 'কৃষকদের প্রতিবাদের বিরুদ্ধে ভারতের ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া এবং আধা সামরিক বাহিনীর হিংসার বিরুদ্ধে আমাদের গর্জে ওঠা উচিত।'
বিক্ষোভকে সমর্থন করে টুইট গ্রেটা-রিহানা-মিয়া খালিফাদের
দিল্লির কৃষক বিক্ষোভকে সমর্থন করে টুইট করেছিলেন গ্রেটা থুনবার্গ, রিহানা, মিয়া খলিফাদের মতো আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বরা৷ যার পর কড়া বার্তা দেয় ভারতের বিদেশমন্ত্রক৷ এই প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-র টুইটের পর কেন্দ্রীয় সরকারের সমর্থনে বলিউড তারকা থেকে দেশের ক্রিকেটাররা একযোগে টুইট করেন৷ হ্যাশট্যাগ 'ইন্ডিয়া অ্যাগেনস্ট প্রোপাগ্যান্ডা', 'ইন্ডিয়া টুগেদার'-এ নিজেদের বক্তব্য প্রকাশ করেন একঝাঁক তারকা। যদিও তাঁদের এই মন্তব্য নিয়ে মতভেদ দেখা দিয়েছে তাঁরই অনেক ভক্তদের মধ্যে।
কৃষক বিদ্রোহে মদত দিচ্ছে বিদেশী খালিস্তান পন্থীরা
এদিকে দিল্লি সীমান্তে চলা কৃষক বিদ্রোহে মদত দিচ্ছে বিদেশী খালিস্তান পন্থীরা৷ এই বিষয়ে আমেরিকা সরকারকে তদন্তে সহযোগিতা করতে বলল ভারত সরকার৷ উল্লেখ্য, সধারণতন্ত্র দিবসে কৃষকদের একাংশের হিংসাত্মক আচরণের অন্তরালে বিদেশী খালিস্তান পন্থীদের হাত থাকতে পারে৷ এর ভিত্তিতেই দিল্লি পুলিশ একটি মামলাও দায়ের করে৷