দুজনেই দুটো চ্যানেলের টপার। একজন জি বাংলা।আর এক জন স্টার জলসা।খড়কুটো সিরিয়ালের গুনগুন ও কৃষ্ণকলির নিখিল এর চার হাত এক হলো গত ৪ই ফেব্রুয়ারি।
গ্র্যান্ড বিয়েতে উপস্থিত হয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আশীর্বাদ করলেন নীল এবং তৃণাকে।
বিনোদন জগতের রথী মহারথীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায় সাথে ছিলেন স্ত্রী মিথিলা ,অম্বরীশ ভট্টাচার্য,দর্শনা বণিক,দিতিপ্রিয়া রায়,কৌশিক মানে গুনগুন এর সৌজন্য সহ আরও অনেকে।
বহুদিন ধরেই এই জুটির প্রেম ছিলো টলিউডের লাভ লিস্টে টপে।এবার তার আনুষ্ঠানিক শিলমোহর পড়ার দিনের জৌলুস যে হবে অন্য মাত্রায় তা প্রত্যাশিত ছিলো।আর হলো তাই।
তৃণা এন্ট্রি নিল,নৌকপথে।সাথে মিউজিক এই মুহূর্তকে করলো আরো দামী। লাল রঙের বেনারসীতে নববধূ বেশে তৃণার লুক দেখে মুগ্ধ তাঁর ফ্যানেরা।অন্যদিকে নীল এর পরনে ধুতি পাঞ্জাবি।
বিয়ের মেনুতে সম্পূর্ণ বাঙালি খাওয়া।বাসন্তী পোলাও,চিতল মাছের মুইঠ্যা,ভেটকি পাতুরি,চিংড়ি মাছের মালাইকারি,মটন কষা,চাটনি,পাঁপড়,মিষ্টি,আইস ক্রিম।
মালাদান এর সময় বিয়ের পিড়িতে উঠে দাঁড়িয়ে নীল এর উচ্চাস দেখে কে!অন্যদিকে তৃণা কিন্তু লাজে রাঙা বৌ। সিঁদুর দানের আগে নীল তৃণার নাম দিলো শাহ রুখ খানের,কুছ কুছ হোতা হে-র কাজলের নামে। নাম দিলেন ‘অঞ্জলী’।
আবার পুরোহিত মশাই সেই নামের একটু ভুল উচ্চারণ করায়,নীল শুধরেও দিলেন তাঁকে। এরপর সিঁদুর দানের একদম আগে,নীল এর জীবনের নায়িকাকে বললেন একবার ‘আই লাভ ইউ’ বলতে,লাজুক ঠোঁটে হাসিমুখে তৃণা ও বললেন সে কথা।
এরপর সিঁদুর দানের সময় বন্ধুদের কাউন্ট ডাউন,আর সেই মুহুর্তে বলে ওঠা ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’। সব মিলিয়ে এই প্রেমের পরিণতি পর্ব ছিলো দেখার মতো। শুভেচ্ছায় ভরে গেছে দুজনেরই সোশিয়াল মাধ্যম পেজ।
আমরাও এই নব দম্পতিকে নিয়ে জানাই বসন্তের মিষ্টি হাওয়া মাখা শুভেচ্ছা।এমনিই ভালবাসায় ভালো থাকুক নীল তৃণা বা ‘তৃনীল’ জুটি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।