নয়াদিল্লি: সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আর কয়েক দিনের মধ্যেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তার আগে দিল্লিতে কমিশনে দরবার বিজেপির। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে রাজ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি বিজেপির। ১০ দফায় বিধানসভা ভোটের দাবি জানিয়েছেন বিজেপি নেতারা। একইসঙ্গে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভোটের আগেই ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন বিজেপি নেতারা।

অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক দিনের। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সরস্বতী পুজোর দিনেই বাংলায় বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা করে দিতে পারে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এমনই খবর মিলেছে কমিশন সূত্রে। ইতিমধ্যেই এব্যাপারে প্রায় সবরকম প্রস্তুতি সেরে রেখেছে কমিশন।

একুশের মঞ্চ তৈরি। কোমর-বেঁধে নির্বাচনী লড়াইয়ের ময়দানে ডান-বাম-গেরুয়া সব পক্ষ। শহর-জেলায় নির্বাচনী প্রচার তুঙ্গে। এই আবহেই এবার বাংলায় আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা করে দিতে পারে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, এখন ‘শুভদিন’-এর অপেক্ষায় নির্বাচন কমিশন। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে বসন্ত পঞ্চমীর তিথিতেই অর্থাৎ সরস্বতী পুজোর দিনেই বাংলায় বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করে দিতে পারে কমিশন। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন ৬-৭ দফায় করা হতে পারে।

ইতিমধ্যেই রাজ্যে ঘুরে গিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল-বেঞ্চ। রাজ্য-প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা-সহ একাধিক ইস্যুতে কথা বলেছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা-সহ তাঁর ফুল টিম। সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট করতে এবার বদ্ধপরিকর নির্বাচন কমিশন।

রাজ্যে এসে প্রশাসনিক কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকেও সেকথা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন কমিশনের কর্তারা। দিন কয়েক আগেই দিল্লি থেকে রাজ্যে নিযুক্ত তিন শীর্ষ নির্বাচনী আধিকারিককে সরিয়ে দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কমিশনের এই পদক্ষেপ থেকেই স্পষ্ট, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট পরিচালনা করতে এবার আরও কঠোর হতে পারে কমিশন।

এবার দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের সদর কার্যালয়ে দরবার বিজেপি প্রতিনিধি দলের। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে রাজ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি বিজেপির। ১০ দফায় বিধানসভা ভোটের দাবি জানিয়েছেন বিজেপি নেতারা। একইসঙ্গে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভোটের আগেই ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি বিজেপি নেতাদের। এরই পাশাপাশি প্রতিটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের মোতায়েন রাখারও দাবি জানিয়েছে বিজেপি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।