চেন্নাই: ভারতের মাটিতে তাঁর প্রথম টেস্টের প্রথম ডেলিভারিতেই উইকেট পেতে পারতেন জসপ্রীত বুমরাহ৷ কিন্তু ঋষভ পন্ত ক্যাচ ফেলায় তেমনটা হয়নি৷ ইংল্যান্ড ইনিংসের শুরুতেই ক্যাচ ফেলে দিনের শেষে নেটাগরিকদের কাছে ‘ভিলেন’ হয়ে গেলেন ভারতের ‘অজি বধ’-এর নায়ক৷
কেরিয়ারে ১৬টি টেস্ট ম্যাচ খেললেও ঘরের মাঠে সাদা জার্সিতে নামা হয়নি বুমরাহের৷ তিন বছর আগে কেপ টাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট অভিষেক হয়েছিল তাঁর৷ শুক্রবার চিপকে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের হাত ধরে ঘরের মাঠে প্রথম টেস্ট খেলেত নামেন টিম ইন্ডিয়ার এই ডানহাতি পেসার৷ ঘরের মাঠে প্রথম ডেলিভারিতে উইকেট নিয়ে স্মরণীয় করে রাখতে পারতেন বুমরাহ৷
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই উইকেটের পিছনে ক্যাচ তুলেছিলেন ইংল্যান্ড ওপেনার রোরি বার্নস৷ কিন্তু ক্যাচ ধরতে পারেননি পন্ত৷ এরপরই পন্তের উইকেটকিপিংয়ের সমালোচনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটাগরিকরা৷ পন্তের উইকেটকিপিং দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকেই৷ অনেকে আবার তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন৷ এবারই প্রথম নয়, অতীতেও উইকেটকিপিংয়ে সমালোচিত হয়েছেন পন্ত৷
একজন ফ্যান টুইটারে লেখেন, “Auspicious start to the series with a dropped catch by #RishabhPant.” অর্থাৎ ঋষভ পন্তের ক্যাচ ফেলা দিয়ে সিরিজ শুরু হল৷ অন্য একজন ফ্যান অবশ্য পন্তের পাশে দাঁড়িয়েছেন৷ তিনি লেখেন, “saha would drop that catch as well, tim paine dropped a catch similar, just bcuz pant is short and couldnt reach the ball doesnt mean its a drop.” অর্থাৎ সাহাও এই ক্যাচ ফেলতে পারত৷ টিম পেইনও একই ধরণের ক্যাচ ফেলেছেন৷ পন্ত বেঁটে বলে ও জায়গায় যেতে পারেননি৷’
শেষ পর্যন্ত ব্যক্তিগত ৩৩ রানে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে পন্তের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন বার্নস৷ যিনি গত সপ্তাহে বুমরাহের বিরুদ্ধে খেলা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘বুমরাহের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ নয়৷ তাই নয়, কি৷ ওর বল ছাড়াটা অন্য ধরনের৷ আমরা সেই দিকগুলি ওয়ার্ক-আউট করেছি৷ চেষ্টা করছি ওর সিম ও সুইং সামলানোর৷’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.