মুম্বই: বিধ্বংসী আগুন লাগল মুম্বইয়ের মানখুরদে। আগুনের তীব্রতা এতটাই যে ১৫ ফুট অবধি ধোঁয়ার কুন্ডলী দেখা গিয়েছে। ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই সেখানে ছুটে গিয়েছে দমকলের ১৫ টি ইঞ্জিন। তবে ঠিক কীভাবে আগুন লেগেছে, তা এখনও জানা যায়নি।

জানা গিয়েছে, দুপুর ২ টো ৪৫ নাগাদ এই আগুন লাগে। স্ক্রাপের মধ্যে এই আগুন লাগে বলে জানা গিয়েছে। আগুনের শিখা এতই উঁচুতে জ্বলছিল যে বহুদূর থেকে তা দেখা যাচ্ছিল। তবে দুর্ঘটনার জেরে এখন পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর নেই।

চলতি সপ্তাহেই আগুন লেগেছিল মুম্বইয়ের ফিল্ম সেটে। দমকলের ৮টি ইঞ্জিনের বেশ কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বেআইনিভাবে নির্মাণের কারনে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বলে অভিযোগ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অভিযোগ সরকারি নিয়মের তোয়াক্কা না করেই বানানো হয়েছিল স্টুডিওটি। শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে প্রাথমিক অনুমান দমদলের। সেই আগুনে কয়েক কোটি টাকা ক্ষতির আশঙ্কা করা হয়।

উল্লেখ্য, কদিন আগেই আগুন লেগেছিল কলকাতার বালিগঞ্জের গুরুসদয় দত্ত রোডে। ভোর ৫ টা নাগাদ গুরুসদয় দত্ত রোডের একটি গাড়ির যন্ত্রাংশের গুদামে বিধ্বংসী আগুন লাগে। যার জেরে পুড়ে ছাই হয়ে যায় প্রায় ১০ টি ঝুপড়ি। গুদামের পাশেই ছিল বেশ কয়েকটি ঝুপড়ি। অল্প সময়ের মধ্যেই আগুন গুদাম থেকে ঝুপড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। পুড়ে ছাই হয়ে যায় প্রায় ১০ টি ঝুপড়ি।

এর আগে জানুয়ারি মাসে আগুন লাগে বাগবাজারের হাজার হাত বস্তিতে। একের পর এক গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের শব্দে কেপে উঠে এলাকা৷ মূহুর্তের মধ্যে আগুন আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে৷ আগুনের লেলিহান শিখায় গোটা বস্তি ছাই হয়ে যায়। প্রায় ২৫০ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। ৪টি কমিউনিটি হলে রাখা হয় দুর্গতদের। বাইকে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের তরফে, আবার পুনর্বাসনের কথাও জানায় প্রশাসন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।