স্টাফ রিপোর্টার , কলকাতা : শৈত্যপ্রবাহ কাটতেই অল্প বাড়ল শহরের তাপমাত্রা। বুধবার পর্যন্ত যা এগারোর ঘরে ঘোরাফেরা করছিল , বৃহস্পতিবার তা উঠে এল প্রায় ১৩’ র কাছাকাছি। আর্দ্রতার পরিমান বেড়েছে। তাপমাত্রা বাড়তে পারে বেলার দিকেও। এমনটাই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
বৃহস্পতিবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম। বুধবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম। সকালের আর্দ্রতার পরিমান ৪৪ শতাংশ। বুধবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে চার ডিগ্রি কম। মঙ্গলবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম। সকালের আর্দ্রতার পরিমান ৩১ শতাংশ। তাই সকাল থেকে সারাক্ষন বজায় থাকছে শীতের দাপট। যেহেতু কলকাতা সংলগ্ন উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণায় শৈত্যপ্রবাহ চলছে তাই সেই প্রভাব পড়ছে শহরের হাওয়ায়। ফল, দিনভর জাঁকিয়ে শীত।
মঙ্গলবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শনিবার বিকালে ছিল ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে চার ডিগ্রি কম। সোমবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে চার ডিগ্রি কম। আর্দ্রতার পরিমান খুবই কম। সর্বনিম্ন ৩৮ শতাংশ। দমদমের পারদ নেমেছে ১০ ডিগ্রিতে, সল্টলেকের তাপমাত্রাও অনেকটাই কম রয়েছে, ঘোরাফেরা করছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে।
ডিসেম্বরে মরসুমের প্রথম শীতলতম দিন পেয়েছিল পেয়েছিল শহর কলকাতা। এক মাস ১১ দিন পর সোমবার ফেরে সেই দিন। মাঘ মাসের অর্ধেক পেরিয়ে ফের পারদ নামে এগারোতে। কলকাতা পায় নতুন বছরের প্রথম শীতলতম দিন। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৪ দিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে পাঁচ দিগ্রি কম। ২১ ডিসেম্বরও সোমবারই ছিল। ওইদিন শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল সর্বনিম্ন ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই রেকর্ড আবার ভেঙেছিল ওই একই সপ্তাহে রবিবার। তাপমাত্রা আরও ০.২ ডিগ্রি নেমেছিল কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ওইদিন শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শনিবার বিকালে ছিল ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.