কলকাতা: অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্যের কথা উঠলেই তাঁর দুর্দান্ত অভিনয় মানুষের মনে ভেসে ওঠে। যে চরিত্রই তাঁকে দেওয়া হোক না কেন, প্রতিটি চরিত্রেই তিনি সাবলীল। তাঁর এই সাবলীল অভিনয়ই দর্শক মনে জায়গা করে দেয় অনির্বাণকে। তাই ‘দ্বিতীয় পুরুষ’-এর খোকাই হোক বা ‘ড্রাকুলা স্যার’-এর রক্তিম, অনির্বাণ সবেতেই ফুল মার্কস।
একের পর এক চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয়ের পর এবার তিনি অভিনয় করতে চলেছেন এক সাইকোর চরিত্রে। ছবির নামও ‘সাইকো’। পরিচালক বিরসা দাশগুপ্ত। ছবিটি প্রযোজনা করবে SVF। নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে ছবিটি একটি সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার। ছবির পোস্টারও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় চলে এসেছে। তবে পোস্টারে অনির্বাণকে দেখা যায়নি। তবে পোস্টারতে রয়েছে চমক। বাইবেলের একটি লাইন তুলে দেওয়া হয়েছে পোস্টারে- “The last enemy to be destroyed is death.” এর পাশে রয়েছে রক্তের উপর একটি মানুষের দেহ হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার চিহ্ন। রক্ত দিয়েই বানানো হয়েছে ক্রস।
নতুন কাজ শুরুর পথে..@iammony @SVFsocial @BirsaDasgupta pic.twitter.com/2fz4gSUuLL
— Anirban Bhattacharya (@AnirbanSpeaketh) January 31, 2021
ছবির গল্প সম্পর্কে এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে শোনা যাচ্ছে ছবির পটভূমিকা হতে চলেছে কলকাতা শহর। এই শহরের একটি খুনের রহস্য উদঘাটন নিয়েই এগিয়েছে গল্প। ছবির শেষে খুনি ধরা পড়বে ঠিকই। কিন্তু তদন্তকারী অফিসারের তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়েই বাঁধা হয়েছে চিত্রপট। তদন্ত করতে গিয়ে অফিসারকে এক মনোবিদের সাহায্য নিতে হয়। বোঝাই যাচ্ছে খুন ও সাইকোর মধ্যে এক গভীর ইঙ্গিত লুকিয়ে রয়েছে গল্পে। তবে ছবির ভিলেন সাইকো কিলার নাকি সাইকো অন্য কেউ, তা এখনও ভাঙেননি কেউই।
শোনা যাচ্ছে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় হবে ছবির শুটিং। অনির্বাণ ভট্টাচার্য ছাড়াও ছবিতে থাকবেন অনির্বাণ চক্রবর্তী, চান্দ্রেয়ী ঘোষ, দেবেশ চট্টোপাধ্যায় ও পায়েল দে। এছাড়া থিয়েটার জগতের একাধির অভিনেতাকে দেখা যাবে ছবিতে। তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল ছবিতে কোনও গান থাকছে না। শুধু থাকছে আবহসংগীত। সেটি পরিচালনার দায়িত্বে কে থাকবেন, তা এখনও জানা যায়নি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.