বেঙ্গালুরু : চিনকে টেক্কা দিয়ে এবার ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টায় ভারত। ওই এলাকায় একাধিক অস্ত্র সরবরাহের বরাত নিল ভারত। একাধিক যুদ্ধাস্ত্র, অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম, মিসাইল ও ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম সরবরাহ করবে ভারত বলে জানা গিয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং আইওআরের ডিফেন্স মিনিস্টারস কনক্লেভে বক্তব্য রাখেন। সেখানে তিনি জানান এয়ারো ইন্ডিয়া দেশের গর্ব।

এদিন রাজনাথ জানান ভারত সরবরাহের জন্য তৈরি। ভারত থেকে রফতানি করা হবে মিসাইল সিস্টেম, লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার, মাল্টি পারপাস লাইট ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট, ওয়ারশিপ, পেট্রল ভেসেল, আর্টিলারি গান সিস্টেম, ট্যাঙ্ক, রাডার, মিলিটারি ভেহিকল। উল্লেখ্য অস্ত্র আমদানির ক্ষেত্রে বিশ্বে ভারত রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। অস্ত্র রফতানিতে ২৩ নম্বর স্থানে রয়েছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী মোদী আগামী পাঁচ বছরে প্রতিরক্ষা রফতানিতে ৫বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা রেখেছেন। তাঁর আশা ভারত আগামী পাঁচ বছরে অর্থাৎ ২০২৫ সালের মধ্যে ১.৭৫ লক্ষ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করতে সক্ষম হবে।

এছাড়াও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানায়, এবার থেকে এসবই তৈরি হবে ভারতে। রাজনাথ সিং জানান, ২০১৫ থেকে ২০২০-র মধ্যে তিন বাহিনীতে এরকম অন্তত সাড়ে ৩ লক্ষ টাকার অস্ত্র ও সরঞ্জাম আমদানি করা হয়েছে। এবার এই সিদ্ধান্তের পর ভারতীয় সংস্থাই ৪ লক্ষ টাকার বরাত পাবে আগামী ৬-৭ বছরে।

দেশীয় কোম্পানিগুলিকে আরও উৎপাদনে উৎসাহ দেওয়া ও দেশকে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে স্বনির্ভর গড়ে তোলার লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত বলে খবর। সামরিক খাতে দেশকে আত্মনির্ভরতার পথে হাঁটানোই একমাত্র লক্ষ্য মোদী সরকারের।

রাজনাথ সিং বলেন, ভারত প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে রফতানির দিকে মনোনিবেশ করছে কারণ, ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রফতানির লক্ষ্য অর্জন করা যায় এবং একই সঙ্গে বিদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে এই রফতানির দিকে মনোনিবেশ করছে ভারত। তিনি জানিয়েছেন, ‘আত্মনির্ভর ভারত’ এর আওতায় দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে উত্পাদন ক্ষমতা বাড়ছে, ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির সক্ষমতাও বাড়ছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।