কলকাতা: সামনেই বাংলায় বিধানসভা ভোট(AsemblyElection2021)৷ তার আগেই ভোটের প্রচারে প্রার্থীদের খরচের উর্ধ্বসীমা বাড়াল নির্বাচন কমিশন(election commission)৷

কমিশন সূত্রে খবর, এবার থেকে একজন প্রার্থী ভোটের প্রচারের কাজে সর্বাধিক ৩০ লাখ ৮০ হাজার টাকা খরচ করতে পারবেন৷ আগে এই খরচের ঊর্ধ্বসীমা ছিল ২৮ লাখ টাকা৷ তবে প্রার্থীকে খরচ হওয়া অর্থের উৎস জানাতে হবে৷

সাধারণ ভোটের আগে প্রার্থীর তাঁর সমর্থনে প্রচার করে থাকেন৷ তার জন্য ব্যবহার করা হয় গাড়ি, আয়োজন করা হয় সভা-সমিতি৷ এছাড়া দেওয়াল লিখনসহ বিভিন্ন খাতে খরচ করে থাকেন৷ এই সব খরচ প্রার্থীর খরচের মধ্যে ধরা হয়৷ তাই এবার প্রার্থীর ভোটের প্রচারে খরচের উর্ধ্বসীমা বাড়াল নির্বাচন কমিশন৷

প্রতিবারই প্রার্থীর ভোটের প্রচারে খরচের উর্ধ্বসীমা বেঁধে দেয় নির্বাচন কমিশন৷ অভিযোগ, বেঁধে দেওয়া খরচের সীমা খাতা-কলমে দেখানো হলেও বাস্তবে ভোটের লড়াইয়ে অনেক বেশি টাকা খরচ করেন প্রার্থীরা৷

বুধবার উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার প্যারেড গ্রাউন্ডে সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন আগামী ৭-৮ দিনের মধ্যে নির্বাচন ঘোষণা হবে৷ বিনা পয়সায় রেশন,কন্যাশ্রী, রূপশ্রী চাইলে তৃণমূলকে ভোট দিন৷ বিজেপিকে বিদায় দিন৷

এদিকে ভোটের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সব রাজনৈতিক দল৷ পাশাপাশি তৎপর নির্বাচন কমিশনও৷ কলকাতাসহ জেলায় জেলায় বুথগুলিকে প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে৷

ইতিমধ্যেই রাজ্যে ঘুরে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল-বেঞ্চ৷ রাজনৈতিক দল ও প্রশাসনের সঙ্গে দফায়-দফায় বৈঠক করে গিয়েছেন মুখ্য় নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা৷ আসন্ন নির্বাচন পরিচালনা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলির মতামত শুনেন তিনি৷ এছাড়া রাজ্য়ের সব জেলার পুলিশ সুপার ও পুলিশ কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক হয় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের৷

এর আগে রাজ্য সফরে এসে প্রয়োজনীয় সব রিপোর্ট নিয়ে গিয়েছিলেন উপ নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। তিনি রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি নিয়ে সেই সময় ক্ষোভও প্রকাশ করেছিলেন।

এমনকী রাজ্যে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করতে প্রয়োজনে জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের মতো সরকারি আধিকারিকদের অপসারণেরও ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে কমিশন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।