বেঙ্গালুরু : এয়ারোস্পেস এগজিবিশন (Aero India 2021)। বায়ুসেনার গর্বের যুদ্ধবিমানের প্রদর্শনী শুরু হল বুধবার থেকে। কর্ণাটকের এয়ার ফোর্স স্টেশন ইয়েলেঙ্কার (begins at Bengaluru) কাছে এই প্রদর্শনীতে অংশ নিয়ে মোট ৬০১ টি সংস্থা। এরমধ্যে ৫২৩ টি ভারতীয় সংস্থা ও ৭৮ টি বিদেশি। বিশ্বের ১৪ টি দেশ এই অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছে। রাফালের প্রস্তুতকারক সংস্থা দাসোও যেমন থাকছে তেমনই অংশ নিচ্ছে লকহেড মার্টিন, এয়ারবাস সহ অন্য সংস্থাও।
আত্মনির্ভর ভারত অভিযান ও মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পকে গতি দেবে এয়ারো ইন্ডিয়া ২০২১, এমনই আশা কেন্দ্রের। সরাসরি না হলেও, অনেক দেশই ভার্চুয়ালি অংশ নিয়েছে এই প্রদর্শনীতে। কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের (Rajnath singh) হাত ধরে প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। রাজনাথ বলেন বায়ুসেনার গর্বের প্রদর্শনী এয়ারো স্পেস ২০২১। (Asia’s biggest Aero show begins)১৩তম প্রদর্শনীতে ভারতের সঙ্গে যোগদানকারী দেশগুলির পারস্পরিক সম্পর্ক আরও মজবুত হবে (13th edition of Aerospace India)।
(key attractions Aero India 2021) হিন্দুস্তান অ্যারোনটিকস লিমিটেড (এইচএল) এবার বিশাল আকারে বিমান ও হেলিকপ্টার প্রদর্শন করবে। অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার ধ্রুব, লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার, লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টারও প্রদর্শিত হবে। HAL এর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল এর কম্ব্যাট এয়ার টিমিং সিস্টেম সিমুলেটর।
আর একটি আকর্ষণ হ’ল আমেরিকা থেকে আসা বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বোমারু বিমান বি -১ বি ল্যান্সার। এই বিমানটি শো চলাকালীন উড়বে। এই দূরপাল্লার বোম্বারটি যে কোনও ধরণের গাইডেড এবং প্রচলিত অস্ত্র বহন করতে সক্ষম। এই বিমানের নামে ৫০ টি বিশ্ব রেকর্ড রয়েছে। তৃতীয় আকর্ষণ হ’ল আমেরিকান এয়ারফোর্স ব্যান্ড। এর নাম ইউএস এয়ার ফোর্স ব্যান্ড অফ প্যাসিফিক। আমেরিকান দূতাবাস এই অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারের পরিকল্পনা করেছে।
প্রদর্শনীতে থাকবে ভারতীয় বায়ুসেনার সি-১৭ গ্লোবমাস্টার ও দুটি এসইউ-৩০ জেট। এই দুটি যুদ্ধবিমান বুধবার ফ্লাইপাস্ট করে। এবারের প্রদর্শনীর মূল আকর্ষণ সূর্য কিরণ এয়ারক্রাফট ও সারং হেলিকপ্টার। এছাড়াও প্রদর্শিত হবে রাশিয়ার ক-১৬ ও কে-১৭ বুমেরাং। থাকবে অ্যান্টি স্টেলথ রাডার।
Aero India 2021
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.