মুম্বই: কৃষকদের সমর্থনে সম্প্রতি মুখ খুলেছেন পপস্টার রিহানা। টুইটারে নিজের সমর্থন জানিয়েছেন তিনি। আর তার পরপরই রিহানাকে নিজের টুইটারে একহাত নিলেন কঙ্গনা রানাউত। রীমিমতো ঝাঁঝালো ভাষায় মার্কিনি পপস্টারকে আক্রমণ করেন তিনি।

কৃষকদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে রিহানা সম্প্রতি টুইট করেছেন। নিজের টুইটে রিহানা লিখেছিলেন, “আমরা এনিয়ে কেন কথা বলছি না?” এই টুইটেরই উত্তর দেন কঙ্গনা। লেখেন, “কেউ এনিয়ে কথা বলছে না। কারণ ওরা কৃষক নয়, ওরা সন্ত্রাসবাদী। ওরা ভারতকে ভাগ করতে চাইছে। যাতে চিন আমাদের খণ্ডিত হয়ে যাওয়া দেশের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে পারে ও চাইনিজ কলোনি স্থানপন করতে পারে, যেমনটা আমেরিকা করেছে। তুমি বোকা, চুপচাপ বস। আমরা তোমাদের মতো আমাদের দেশ বিক্রি করব না।”

No one is talking about it because they are not farmers they are terrorists who are trying to divide India, so that China can take over our vulnerable broken nation and make it a Chinese colony much like USA…
Sit down you fool, we are not selling our nation like you dummies. https://t.co/OIAD5Pa61a

— Kangana Ranaut (@KanganaTeam) February 2, 2021

কঙ্গনার এই টুইটের পরই ফ্যানেদের রোষানলে পড়েন তিনি। একজন তাঁর একটি পুরনো টুইট তুলে তাঁকে খোঁচা দেন। অনুরাগীর টুইট দেখেই বোঝা যায়, তিনি কঙ্গনাকে কটাক্ষ করে বলতে চেয়েছেন যে রিহানার গান শোনার জন্য কঙ্গনা ব্যকুল ছিলেন, রিহানার স্টাইল স্টেটমেন্ট ফলো করতেন, এখন কিনা তাঁকেই চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ করছেন! ফ্যানের ওই পোস্টের উত্তরে কঙ্গনা লেখেন, “গত বছর আগস্টের পর আমি আমার অ্যাকাউন্টটি নিজের হাতে নিয়েছি। তার আগে এটি ফ্যান পেজ ছিল। আমি না পপ মিউজিক বুঝি, না ইংরেজি গান আমি বেশি শুনি।”

Oye tattu I took over my account in August last year before that it was a team fan page, mujhe na pop music samajh aata hai nahi main English gaane zyaada sunti hoon. Soja aab ho gaya tera …

— Kangana Ranaut (@KanganaTeam) February 2, 2021

শনিবার উত্তর প্রদেশের মথুরায় বিরাট কৃষক সমাবেশ হয়। এর জেরে রাজ্য সরকার চিন্তিত। এর আগে মুজফ্ফরনগরে মহাপঞ্চায়েত ডেকে আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানানো হয়েছে। আন্দোলনের তীব্রতা দেখে উত্তর প্রদেশ সরকার হরিয়ানা ও দিল্লি লাগোয়া জেলাগুলিতে ইন্টারনেট বন্ধ করেছে। জানা গিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে আন্দোলনকারীদের তিনটি মূল ঘাঁটি সিঙ্ঘু, টিকরি ও গাজিপুর চেকপোস্টে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ। দিল্লি পুলিশ গাজিপুর চেকপোস্ট হয়ে উত্তর প্রদেশের দিকে যাওয়া আসা বন্ধ করেছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।