নয়াদিল্লি: ব্যাংকে অনুৎপাদক সম্পদ বা অদেয় ঋণ কমে গিয়েছে।২০১৮ সালের মার্চ মাসে যেখানে এই অংকটা ছিল ১০.৩৬ ট্রিলিয়ন টাকা সেখানে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৮.০৮ ট্রিলিয়ন টাকা। সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে এমনটা হয়েছে বলে মঙ্গলবার রাজ্যসভায় জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

ব্যাংকের দ্বারা সম্পদের গুণগত মান পর্যালোচনা এবং তার পরবর্তী স্বচ্ছতা নিরূপণের ফলে যে সব অ্যাকাউন্টগুলি চাপের মধ্যে রয়েছে সেগুলির পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে অনুৎপাদক সম্পদ হিসেব এবং চাপে থাকা ঋণগুলিতে যে পরিমাণ ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছিল তাতে আগে রাখা হয়নি ঋণ পূনর্গঠনের বলে তিনি জানিয়েছেন।পাশাপাশি তার বক্তব্য, সমস্ত পুনর্গঠিত চাপে থাকা ঋণ তুলে নেওয়া হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে এর ফলে স্বচ্ছভাবে স্বীকৃত হয়েছে চাপে থাকা সম্পত্তি বা অনুৎপাদক সম্পদ। রিজার্ভ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে বাণিজ্যিক ব্যাংক গুলির মোট অনুৎপাদক সম্পদ ২০১৫ সালের ৩১ মার্চ ৩,২৩,৪৬৪ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ২০১৮ সালের ৩১ মার্চ হয়েছে ১০,৩৬,১৮৭ কোটি টাকা বলে তিনি জানিয়েছেন।সরকারের স্বীকৃতির কৌশল, সংস্কার, পুনর্মূলধন গঠন ইত্যাদির ফলে অনুৎপাদক সম্পদ ২,২৭,৩৮৮ কোটি টাকা কমে গিয়ে ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর হয়েছে ৮,০৮,৭৯৯ কোটি টাকা।

অন্য একটি প্রশ্নের উত্তরে অনুরাগ ঠাকুর জানিয়েছেন, সরকারের বাজার থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ৫৭ শতাংশ দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ৯০ শতাংশ এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ৪৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে ২০১৯-২০ অর্থবছরের তুলনায় ।বাজেট২০২১-২২এ যে ‘রিভাইস এস্টিমেট’ ধরা হয়েছে তাতে চলতি অর্থবর্ষে মার্চ মাসে সরকারের নেওয়া ঋণের পরিমাণ ১২.৮০ ট্রিলিয়ন হবে যা বাজেট এস্টিমেটের ধরা ৭.৮ ট্রিলিয়ন এর চেয়ে ৬৪ শতাংশ বেশি।

তবে এভাবে বাজার থেকে ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়াটা অনেকের কাছেই আদৌ শুভ লক্ষণ বলে মনে হচ্ছে না। কারণ এভাবে ঋণের অংক বাড়ার অর্থ হল সুদের বোঝা বাড়বে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।