কলকাতা: দক্ষিণেশ্বর মেট্রো (Dakshineswar Metro) চালু হওয়া এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা৷ আগামী ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণেশ্বর মেট্রো পর্যবেক্ষণে আসছেন রেলের সেফটি কমিশনার৷ ওই পর্যবেক্ষণের পর চূড়ান্ত ছাড়পত্র মিলতে পারে৷ সেক্ষেত্রে চলতি মাসেই দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবা চালু হতে পারে৷

সূত্রের খবর, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণেশ্বর- নোয়াপাড়া মেট্রো স্টেশনের উদ্বোধন হতে পারে৷ কারণ ওই দিন রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ তার হাত ধরেই পরিষেবা চালুর সম্ভাবনা৷ পরিষেবা চালু হলে গড়িয়া থেকে দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত এক ট্রেনে যাওয়া যাবে৷ ভাড়া সম্ভবত ৩০ টাকা৷

দক্ষিণেশ্বর (Dakshineswar) ও নোয়াপাড়ার (Noapara) মাঝে রয়েছে বরাহনগর স্টেশন। ইতিমধ্যেই নতুন স্টেশনগুলো সাজিয়ে তোলা হয়েছে৷ তাছাড়া বরাহনগর স্টেশনটির উচ্চতা ৫৫ ফিট৷ উচ্চতার এই স্টেশনটি কলকাতা মেট্রোর (Kolkata Metro) সব চেয়ে উঁচু স্টেশন৷

উল্লেখ্য, গত ২৮ জানুয়ারি মেট্রোর জেনারেল ম্যানেজার মনোজ যোশী আধিকারিকদের নিয়ে দক্ষিণেশ্বর-নোয়াপাড়া (Dakshineswar Metro) রেলপথ পরিদর্শন করেন। মেট্রোর তৃতীয় লাইনের বিদ্যুৎ থেকে শুরু করে সিগনালিং, ট্রেনের সমসসূচি ইন্ডিকেশন বোর্ড, প্ল্যাটফর্ম, স্টেশনের প্রবেশ-প্রস্থানপথ সবই ঘুরে দেখেন তিনি। সেদিন বরাহনগর মেট্রো স্টেশনটি ঘুরে দেখে সন্তুষ্ট হন মেট্রো আধিকারিকরা।

অন্যদিকে আগেই জোশী জানিয়েছেন,‘সমস্ত কিছু পরিকল্পনা মাফিক চললে জোকা-বিবাদী বাগ মেট্রো করিডরও আগামী ২ বছরের মধ্যে শুরু হয়ে যাবে৷ ২০২২ সালের মধ্যে নিউ গড়িয়া থেকে রুবি পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবারও চালু হতে পারে৷’’ আবার বিমানবন্দরে তৈরি হতে চলেছে নোয়াপাড়া-বারাসত মেট্রোর সবচেয়ে বড় স্টেশন৷ এই স্টেশনের সঙ্গে বিমানবন্দরের প্রবেশ পথকে জোড়ার পরিকল্পনাও রয়েছে৷ যার জন্য তৈরি হবে পৃথক সাবওয়ে৷

মেট্রোর জন্য মোবাইল ভিত্তিক টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করার কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে বলে জানা জোশী৷ তাঁর কথায়, এর ফলে টিকিট কাউন্টারে ভিড় অনেকটাই কমবে৷ এমনকি মেট্রো যাত্রীদের স্মার্টকার্ডেরও প্রয়োজন হবে না৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।