ওয়াশিংটন: ফের মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ঘেরাটোপে পড়তে চলেছে সেনা অভ্যুত্থান পরবর্তী মায়ানমার। বর্মী সেনা যেভাবে দেশটির নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়েছে, সর্বময় নেত্রী সু কি সহ রাষ্ট্রনেতাদের গৃহবন্দি করেছে তার জেরে আলোড়িত বিশ্ব।

বিবিসি জানাচ্ছে, মায়ানমারের সেনা ক্ষমতা গ্রহণের পর পুনরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মায়ানমারে গণতন্ত্র শুরু হয় পর প্রায় এক দশক আগে। তখন অবরোধ তুলে নিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার। মায়ানমারে গণতন্ত্র শুরু হয় পর প্রায় এক দশক আগে। তখন অবরোধ তুলে নিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার।

সোমবার যখন ইয়াঙ্গনে সু কি সহ বাকিদের গৃহবন্দি করা হয়, তার পর পরই কড়া বিবৃতি দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্ট বাইডেন জানিয়েছেন, দ্রুত সু কি কে মুক্তি না দিলে ফল হবে মারাত্মক। তবে সেই হুঁশিয়ারির কোনও পাল্টা বিবৃতি দেয়নি বর্মী সেনা। তাদের নীরবতা পুরো বিষয়টি আরও ঘোরালো করেছে।

কিন্তু মায়ানমারের বর্তমান সেনা সরকারের সুপ্রিমো
মিন অং লাইংয়ের তরফে জানানো হয়, ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হবে এক বছর পরে। তখন হবে নির্বাচন।

বিবিসি জানাচ্ছে, গত বছরের নভেম্বরে জীবন নির্বাচনে ফের বিপুল জয় পান অং সান সু কি। ভোটে সেনা সমর্থিত দলের তেমন সাফল্য আসেনি। এরপর সু কির দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ এনে তাকে এবং অন্য নেতাদের আটক করেছে সেনাবাহিনি।

সোমবার রক্তপাতহীন সামরিক অভ্যুত্থানে মায়ানমারের সরকার পতনের পর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। মহাসচিব অ্যান্টনিও গুতেরেস বলেছেন, ”সেনাবাহিনির এই পদক্ষেপ দেশটির গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য একটি গুরুতর আঘাত।” মায়ানমারের পরিস্থিতি বিবেচনা করতে জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে রাষ্ট্রসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ।

সোমবার থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন মায়ানমার। সে দেশে থেকে গণহত্যার ভয়ে পালিয়ে আসা লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গার বাংলাদেশের শরণার্থীদের শিবির থেকে ফেরার বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত আন্তর্জাতিক মহল।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।