মেলবোর্ন: কিংবদন্তি পেসার মার্ভ হিউজকে ‘হল অফ ফেমে’ অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ড৷ মঙ্গলবার ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার তরফে এমনটা জানানো হয়েছে৷
তাঁর ট্রেডমার্ক হ্যান্ডেলবার গোঁফ এবং আক্রমণাত্মক বোলিং শৈলীর জন্য বিখ্যাত ছিলেন হিউজ৷ ১৯৮৫ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি৷ ৫৩টি টেস্টে হিউজের সংগ্রহ ২১২ উইকেট৷ কেরিয়ারের সেরা টেস্টের পরিসংখ্যান ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১৯৮৮ সালে ওয়াকা ৮৭ রান দিয়ে ৮টি উইকেট নিয়েছেন অজি পেসার৷ তিনটি আলাদা ওভারে দুই ইনিংস এবং দু’টি ভিন্ন দিন জুড়ে হ্যাটট্রিক করেছিলেন হিউজ৷ তাও আবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংসের শেষ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন৷
৫৯ বছরের প্রাক্তন এই অজি বোলার দেশের হয়ে ৩৮টি ওয়ান ডে ম্যাচ খেলেছেন৷ ৩৮ উইকেট শিকার করেছেন। অবসর গ্রহণের পরে, হিউজ ২০০৫ সালে অ্যালান বর্ডারকে জাতীয় নির্বাচক হিসাবে স্থান দেওয়ার আগে ভিক্টোরিয়া রাজ্যের হয়ে নির্বাচক ও বোলিং কোচের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট হল অফ ফেমের চেয়ারম্যান পিটার কিং জানান, ‘মার্ভ আমাদের অনেকের জন্য অস্ট্রেলিয়ান গ্রীষ্মের চিত্র, জীবনের চেয়ে বৃহত্তর ব্যক্তিত্ব, দুর্দান্ত এক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, খেলাধুলার জন্য একজন রাষ্ট্রদূত এবং একজন প্রাপ্য অন্তর্ভুক্ত। এক সিংহ হৃদয়ের প্রতিযোগী, মার্ভ টেস্ট এবং ওয়ান ডে ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার হয়ে গৌরব অর্জন করেছেন৷ অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের আধিপত্যের এক অবিশ্বাস্য যুগের পথকে প্রশস্ত করে তিনি।
এছাড়াও পিটার কিং জানান, ‘অন-ফিল্ড রেকর্ডের সমার্থক হিসাবে মার্ভকে চিরকাল মনে রাখবে ফ্যানেরা৷ বাউন্ডারির কাছাকাছি আইকনিক উষ্ণতা হিসাবে স্মরণীয় থাকবে৷ যা সারা দেশের স্টেডিয়ামগুলিতে দর্শকদের উত্সাহিত করার কারণে।’ এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ার প্রক্তন ফার্স্ট বোলার নামের মতো শরীরটাও ছিল ‘হিউজ’। স্লেজিংয়ের কারণেও তাঁর জুরি মেলা ভার৷ বাইশ গজের লড়াইয়ে স্লেজিং শিল্প হলে, নিঃসন্দেহে মার্ভ হিউজ সেই শিল্পের একজন ‘উঁচুদরের’ শিল্পী।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.