নয়াদিল্লি: শপিং কার্নিভালের ঘোষণা করল দেশের বৃহত্তম ঋণদানকারী সংস্থা স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই)। মঙ্গলবার এই শপিং কার্নিভালেৎ ঘোষণা করেছে তারা। এই কার্নিভালের নাম- ‘YONO সুপার সেভিং ডে’।
YONO সুপার সেভিং ডে শুরু হবে ৪ ফেব্রুয়ারি। চলবে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই চার দিনের শপিংয়ে এসবিআই তার ব্যাংকিং এবং লাইফস্টাইল প্ল্যাটফর্মের ব্যবহারকারীদের জন্য একচেটিয়া ছাড় দিতে চলেছে। ব্যাংকের তরফে জানানো হয়েছে, এই নতুন বছর, YONO সুপার সেভিং ডে’স ইলেক্ট্রনিক্স, আসবাব, ভ্রমণ, আতিথেয়তা, অ্যামাজনের সঙ্গে অনলাইন শপিং সহ শীর্ষস্থানীয় বিভাগগুলিতে সেরা কিছু অফার নিয়ে আসছে। এই শপিং ফেস্টিভাল চলাকালীন ৩৪.৫ মিলিয়ন ব্যবহারকারী এর সুবিধা পাবেন। YONO অ্যামাজন, ওওয়াইও, পেপারফ্রাই, স্যামসাং এবং যাত্রা সহ শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি সংস্থার অংশীদার হয়েছে।
YONO সুপার সেভিং ডে-তে গ্রাহকরা OYO-তে হোটেল বুকিংয়ে ৫০% ছাড় পাবে। যাত্রা ডট কমের মাধ্যমে ফ্লাইট বুকিংয়ে ১০% ছাড়, স্যামসাং মোবাইল, ট্যাবলেট এবং ঘড়ির উপর ১৫% ছাড় সহ অন্যান্য একাধিক সুবিধাগুলি নিতে পারবেন। অতিরিক্তভাবে, YONO ব্যবহারকারীরা পেপারফ্রাই থেকে আসবাব কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৭% ছাড় এবং অ্যামাজনে নির্বাচিত বিভাগগুলিতে কেনাকাটা করতে ২০% পর্যন্ত নগদব্যাক পাবেন।
এসবিআইয়ের এমডি (খুচরা ও ডিজিটাল ব্যাংকিং) সি এস শেট্টি বলেছেন, “এই নতুন বছরে আমরা আমাদের গ্রাহকদের জন্য YONO সুপার সেভিং ডে ঘোষণা করে আনন্দিত। ব্যাংকের এই বিশেষ উদ্যোগটির মাধ্যমে শপিং বিভাগে আকর্ষণীয় ডিল এবং ছাড় দিয়ে আমাদের গ্রাহকদের শপিংয়ের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে এক ধাপ এগিয়ে যাব আমরা। আমরা বিশেষভাবে আমাদের মূল্যবান YONO ব্যবহারকারীদের জন্য ডিজাইন করা এই মেগা শপিং ইভেন্টটিতে আন্তরিকভাবে অংশগ্রহণের অপেক্ষায় রয়েছি। আমরা গ্রাহকদের মধ্যে এর জনপ্রিয়তা দেখে সন্তুষ্ট।”
মাত্র ৩ বছরে, YONO ৭৪ মিলিয়নেরও বেশি ডাউনলোড এবং ৩৪.৫ মিলিয়নেরও বেশি রেজিস্ট্রার্ড ইউজার পেয়েছে। এটি ২০ টিরও বেশি বিভাগে ১০০ টিরও বেশি ই-কমার্স প্লেয়ার্সের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স, ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল, মাল্টি-ক্যাটাগরি, উপহার, বাড়ি ও আসবাব, গাড়ি বুকিং ও এসবিআই অনুমোদিত গাড়ি ও গৃহ ঋণ পাওয়ার জিরো প্রসেসিং ফি এবং আকর্ষণীয় সুদের হার।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.