ওয়াশিংটন: ভারতীয়-আমেরিকান ভাবয়া লালকে মার্কিন মহাকাশ সংস্থার ভারপ্রাপ্ত চিফ অফ স্টাফ হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। ভাবয়া এজেন্সিটির জন্য বিডেন প্রেসিডেন্সিয়াল ট্রানজিশন এজেন্সি রিভিউ টিমের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেনের প্রশাসনের অধীনে সংস্থাটির পরিবর্তনের তদারকিও করেছিলেন। তাঁকেই এবার মার্কিন মহাকাশ সংস্থা NASA-র দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

একটি বিবৃতিতে নাসার তরফে জানানো হয়েছে, ভাবয়া লাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং স্পেস প্রযুক্তিতে বিস্তৃত অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছেন। ২০০৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষা বিশ্লেষণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নীতি ইনস্টিটিউটের (এসটিপিআই) ইনস্টিটিউটে গবেষণা কর্মীদের সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন।

সেখানে তিনি স্থানের বিশ্লেষণের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ভাবয়া লাল মহাকাশ প্রযুক্তি এবং নীতি সম্প্রদায়ের একজন সক্রিয় সদস্য। তিনি সেখানে সভাপতিত্ব করেছেন। পাঁচটি উচ্চ-প্রভাবিত জাতীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি কমিটিতে দায়িত্বও পালন করেছেন।

এছাড়াও ভাবয়া বাণিজ্যিক রিমোট সেন্সিং সম্পর্কিত জাতীয় মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রশাসন ফেডারেল উপদেষ্টা কমিটিতে পরপর দুটি পদে ছিলেন। নাসার উদ্ভাবনী উন্নত ধারণা প্রোগ্রাম এবং নাসার উপদেষ্টা কাউন্সিলের প্রযুক্তি, উদ্ভাবন এবং প্রকৌশল পরামর্শদাতা কমিটির বহিরাগত কাউন্সিল সদস্যও ছিলেন তিনি। নাসায় তাঁর এই পদোন্নতি সংস্থার উৎকর্ষতা আৎও বাড়াবে বলেই মত মহাকাশ বিজ্ঞানীদের।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।