নয়াদিল্লি: কোভিডের কারণে ২০২১-২২ অর্থবর্ষের ইউনিয়ন বাজেটে ক্রীড়াক্ষেত্রে বরাদ্দ অর্থে ব্যাপক কাটছাঁট হল সোমবার। আগামী অর্থবর্ষে খেলাধূলার জন্য ২৫৯৬.১৪ কোটি টাকা বাজেটে বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার। যা গত অর্থবর্ষের তুলনায় ২৩০.৯২ কোটি টাকা কম। যদিও কোভিডের ধাক্কায় গত অর্থবর্ষে ক্রীড়াক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে বরাদ্দ হওয়া ২৮২৬.৯২ কোটি টাকা সংশোধিত হয়ে কমে দাঁড়ায় ১৮০০.১৫ কোটিতে। কারণ কোভিডের কারণে বন্ধ ছিল সমস্ত স্পোর্টিং ইভেন্ট। সেদিক থেকে দেখতে গেলে ৭৯৫.৯৯ কোটি টাকা এদিনের বাজেটে বেশি বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার।

সোমবার ঘোষিত বাজেটে উল্লেখযোগ্যভাবে বরাদ্দ কমেছে কেন্দ্রের ফ্ল্যাগশিপ ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্পে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন এই প্রকল্পে গতবছরের তুলনায় বরাদ্দ কমিয়েছেন ২৩২.৭১ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে খেলো ইন্ডিয়ায় বরাদ্দ ৮৯০.৪২ কোটি আগামী অর্থবর্ষে কমে দাঁড়িয়েছে ৬৫৭.৭১ কোটিতে। তবে বাজেটে স্পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার জন্য বরাদ্দ অর্থ বৃদ্ধি পেয়েছে ১৬০.৪১ কোটি টাকা। ৫০০ কোটি থেকে বেড়ে সেটা দাঁড়িয়েছে ৬৬০.৪১ কোটিতে।

বাজেটে জাতীয় স্পোর্টস ফেডারেশনের জন্যও বরাদ্দ অর্থ ৩৫ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২৮০ কোটি টাকা। তবে দেশের অ্যাথলিটদের ইনসেনটিভের ব্যাপারেও ঘোষিত বাজেটে কমেছে বরাদ্দ অর্থ। ৭০ কোটি থেকে কমে সেটা হয়েছে ৫৩ কোটি। ক্রীড়ামন্ত্রকের একটি সূত্র পিটিআই’কে জানিয়েছে, ‘কোভিডের কারণে দেশের মাটিতে সমস্ত স্পোর্টিং ইভেন্ট বন্ধ থাকায় গতবছরের বাজেটে ক্রীড়াক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে বরাদ্দ ২৮২৬.৯২ কোটি টাকা অর্থ পরবর্তীতে কমে দাঁড়ায় ১৮০০.১৫ কোটিতে।’

অর্থাৎ, গত অর্থবর্ষে ক্রীড়াক্ষেত্রে সংশোধিত বরাদ্দ অর্থের সঙ্গে আগামী অর্থবর্ষের জন্য বরাদ্দ অর্থের তুলনা টানতে চেয়েছেন তিনি। ক্রীড়া মন্ত্রকের পক্ষ থেকে পিটিআই’কে আরও বলা হয়েছে, ‘কোভিডের কারণে নতুন কোনও পরিকাঠামো কিংবা স্টেডিয়াম সংস্কারের কাজেও হাত দেওয়া যায়নি। সমস্ত জাতীয় শিবিরও বন্ধ ছিল। সেই কারণে ক্রীড়াক্ষেত্রে বরাদ্দ কমানো হয়েছে।’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।