নিউ ইয়র্ক: সাদা প্যাঁচা। তবে লক্ষ্মী প্যাঁচা নয়। প্যাঁচার এই প্রজাতির নাম স্নোয়ি আউল। সম্প্রতি নিউ ইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্কে দেখা গেল এই সাদা প্যাণচা। আচমকা নিউ ইয়র্কের মতো জনবহুল শহরে এই প্যাঁচা দর্শন দেওয়ায় বেশ আপ্লুত হয়েছেন সাধারণ মানুষ। পরিবেশবিদরা জানাচ্ছেন প্রায় কয়েক দশক পরে দেখা গেল এই স্নোয়ি আউল।
বিষয়টি নিয়ে বেশ অবাক হয়েছেন পাখি বিশেষজ্ঞরা। এত বছর পরে কেন ওই প্যাঁচার আবির্ভাব হল তা নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা। তবে বিষয়টি যথেষ্ট আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে জনসাধারণের কাছে। একাধিক ফটোগ্রাফার ওই প্যাঁচার ছবি তুলেছেন। ১৩০ বছর আগে প্রথম বার এই প্যাঁচার দেখা পাওয়া গিয়েছিল। এমনটা সেখানকার সংবাদ মাধ্যমের তরফে জানানো হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে এর আগে এই প্যাঁচা শেষবার দেখা গিয়েছিল ১৮৯০ সালে। তারপরে এই ২০২১ সালে আবার দেখা গিয়েছে এই প্যাঁচা। আর সেই কারণেই বিশেষজ্ঞদের কাছে আকর্ষণের বিষয় হয়ে উঠেছে এই স্নোয়ি আউল।
ইতিমধ্যেই এই প্যাঁচা সোশ্যাল মিডিয়াতে রীতিমত ভাইরাল হয়ে উঠেছে। পাশপাশি পাখি বিশেষজ্ঞরা জানতে চেষ্টা করছেন পৃথিবীতে বর্তমানে এই প্যাঁচার সংখ্যা কত। কার্যত এত বিরল একটি প্রাণীর দেখা পাওয়াতে অবাক হয়েছেন সকলেই। কার্যত এই প্যাঁচাটি দেখতে পাওয়ার পরেই ওই পার্কের সামনে লোক জমে গিয়েছিল। অনেকেই মোবাইল ফোনে তুলে নিয়েছেন বিরল স্নোয়ি আউলের ছবি। আর এখন তো সেই সব ছবি রীতিমত ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের তরফে জানানো হয়েছে সাধারণ এই প্যাঁচা দেখতে পাওয়া যায় সমুদ্র সৈকত এবং ফাঁকা দ্বীপে। কিন্তু সেখান থেকে কীভাবে নিউ ইয়র্কের মতো শহরে এই প্যাঁচা এল তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। গোটা বিষয়টি নিয়ে বেশ কৌতুহলী বিশেষজ্ঞরা। নতুন বছরের শুরুতে প্রায় এই প্যাঁচা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একরকম স্টার হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যে এই প্যাঁচা নিয়ে শুরু হয়েছে গবেষণা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.