স্টাফ রিপোর্টার , কলকাতা : ২৭ ডিসেম্বরই হাওয়া অফিসের রেকর্ড ও তথ্যের ভিত্তিতে মরসুমের শীতলতম দিন কলকাতায়। পার্শ্ববর্তী জেলায় আরও নেমেছে পারদ। এমনটাই জানা যাচ্ছে হাওয়া অফিস সূত্রে। আগেই জানানো হয়েছিল, তাপমাত্রা শহরে অল্প বাড়লেও তা দ্রুত ফের নামবে। ঠিক সেটাই হয়েছে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মিলিয়ে ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ শীতের মরসুমের শীতলতম দিন।

ডিসেম্বরে মরসুমের প্রথম শীতলতম দিন পেয়েছিল শহর পেয়েছিল কলকাতা। এক মাস ১১ দিন পর ফিরল সেই দিন। মাঘ মাসের অর্ধেক পেরিয়ে গেল ফের পারদ নামল এগারোতে। কলকাতা পেল নতুন বছরের প্রথম শীতলতম দিন। কলকাতার সর্বনিম্ন ১১.৪ দিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে পাঁচ দিগ্রি কম। তাপমাত্রা ২১ ডিসেম্বরও সোমবারই ছিল। ওইদিন শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল সর্বনিম্ন ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই রেকর্ড আবার ভেঙেছিল ওই একই সপ্তাহে রবিবার। তাপমাত্রা আরও ০.২ ডিগ্রি নেমেছিল কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ওইদিন শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শনিবার বিকালে ছিল ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম।

রবিবার ৩১ জানুয়ারি শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে পাঁচ দিগ্রি কম। সবমিলিয়ে বলা যায় দাপট দেখাচ্ছে শীত। রবিবারই একধাক্কায় শহর কলকাতার তাপমাত্রা কমেছিল ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। রবিবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা একধাক্কায় কমে হয়েছে ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস সকালের পর দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির আকাশ মোটের উপর পরিষ্কার থাকবে। কিন্তু কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকবে উত্তরবঙ্গ। দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহারে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। এই জায়গাগুলির দৃশ্য়মানতা নেমে আসতে পারে ৫০ মিটারে।

প্রসঙ্গত চলতি সপ্তাহ জুড়ে ওঠা-নামা করেছে তাপমাত্রার পারদ। শনিবার মেঘ ও কুয়াশার জেরে কিছুটা বাধাপ্রাপ্ত হয় শীত। বাড়ে তাপমাত্রার পারদও। পরের দিনই আচমকা পারদ পতন। সোমবার উত্তুরে হাওয়ার দাপটে বছরের শীতলতম দিন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।