স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা : বাঁকুড়া , দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, মালদহ, জলপাইগুড়িতে শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস। এই সাত জেলায় জারি করা হয়েছে শৈত্যপ্রবাহের হলুদ সতর্কতা। এদিন সকাল থেকেই তীব্র শীতে কাঁপছে দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলা। উত্তরবঙ্গে শীতের সঙ্গে সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে ঘন কুয়াশা।
আজ পানাগড়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে শিলিগুড়ির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, জল্পাইগুড়িতে ৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, মালদায় ৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কোচবিহার ৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কালিম্পং ৬.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রসঙ্গত দক্ষিণের অন্যান্য জেলাতেও দাপট দেখাচ্ছে মাঘের শীত। আসানসোলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়া ৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বর্ধমান ৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ক্যানিং ৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কাঁথি ৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কৃষ্ণনগর ১০.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, মেদিনীপুর ১০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতন ৭.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে ডিসেম্বরে মরসুমের প্রথম শীতলতম দিন পেয়েছিল শহর পেয়েছিল কলকাতা। এক মাস ১১ দিন পর ফিরল সেই দিন। মাঘ মাসের অর্ধেক পেরিয়ে গেল ফের পারদ নামল এগারোতে। কলকাতা পেল নতুন বছরের প্রথম শীতলতম দিন। কলকাতার সর্বনিম্ন ১১.৪ দিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে পাঁচ দিগ্রি কম।
২১ ডিসেম্বরও শহরের তাপমাত্রা ছিল সর্বনিম্ন ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই রেকর্ড আবার ভেঙেছিল ওই একই সপ্তাহে রবিবার। তাপমাত্রা আরও ০.২ ডিগ্রি নেমেছিল কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ওইদিন শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শনিবার বিকালে ছিল ২৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম।
রবিবার ৩১ জানুয়ারি শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে পাঁচ দিগ্রি কম। সবমিলিয়ে বলা যায় দাপট দেখাচ্ছে শীত। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস সকালের পর দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির আকাশ মোটের উপর পরিষ্কার থাকবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।