জয়পুর: মানুষকে বোকা বানিয়ে সহজে টাকা আদায় করার উত্তম রাস্তা। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কাজ হাসিল। বিয়ে করতে গিয়েই বিপদে পড়ত পাত্রপক্ষ। রাজস্থানের জালোর জেলার এই ঘটনায় চোখ কপালে উঠেছে পুলিশের। বরের পরিবার থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ আদায় করে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে।

পুলিশ ওই চক্রের মা-ছেলে সহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। একই সঙ্গে এই চক্রে জড়িত অন্যান্য ব্যক্তিদের খোঁজেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে হচ্ছে।

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তরা অন্য রাজ্য থেকে কনে নিয়ে আসত। এরপর বিয়ে করে বরের থেকে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করে পালিয়ে যেত অভিযুক্তরা। প্রেমা রাম নামে এক ব্যক্তি পুলিশের কাছে অভিযোগ করতেই পুরো প্রতারণার ব্যাপারটা সামনে আসে। সে অভিযোগে জানায়, কিছু লোক মহারাষ্ট্র রাজ্যের এক মারাঠা মেয়েকে তাদের সমাজের মেয়ে বলে তাঁর সঙ্গে বিয়ে দেয়, এরপরে ৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।

অভিযুক্তদের অনুসন্ধানের জন্য পুলিশ সুপার সুপার নরেন্দ্র সিং দেওরার নেতৃত্বে একটি পুলিশ টিম গঠন করা হয়। নানান অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওই প্রতারক দলকে পাকড়াও করে পুলিশ।

দেখা যায় এক বা দু’জন না। গোটা ঘটনায় জড়িত ছিল বেশ কয়েকজন। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বহু মানুষকে নিঃস্ব করেছে তাঁরা। পুলিসগ অভিযুক্তদের আটকের পর তাঁদের থেকে ৭ লক্ষ টাকাও উদ্ধার করে। এই গ্যাংয়ে অন্য আরও কারা জড়িত রয়েছে তা জানতে অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Caption: ৩৭৭ এর শেকল থেকে মুক্তির পর কোথায় দাঁড়িয়ে LGBTQ আন্দোলন। আলোচনায় বাপ্পাদিত্য মুখোপাধ্যায়।