হাওড়া: ডুমুরজলা সভামঞ্চ থেকে বাংলাতেই ভাষণ শুরু করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপির নেত্রী স্মৃতি ইরানি। ‘জয় শ্রী রাম’ ধ্বনি তুলে তিনি ভাষণ শুরু করেন তিনি। ‘জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিল্লিতে পৌঁছতে হবে’ বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘জয় শ্রী রাম ধ্বনিকে যে দল অপমান করে সেই দল কোনও দেশভক্ত করতে পারে না।’ তাঁর বক্তব্য, ‘লকডাউনে চাল-ডাল চুরি করেছে তৃণমূল।’ তাঁর বক্তব্য রাজীব বন্দোপাধ্যায়ের মতো তিনিও বলেন। ‘চুপচাপ পদ্মে ছাপ’।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন ছুঁড়ে তিনি বলেন, ‘গরীবের প্রতি কেন আপনি অন্যায় করলেন?’ ‘করোনা এক্সপ্রেস’ নিয়েও ‘দিদি’কে কটাক্ষ করেন স্মৃতি ইরানি।
আম্ফানের টাকা ‘লুঠ’ হয়েছে বলে অভিযোগ করেন স্মৃতি ইরানি। তিনি বলেন, ‘দিদি আমি জিজ্ঞাসা করতে চাই, বাংলার কৃষকেরা আপনার কি ক্ষতি করেছে। আপনি দু বছর কৃষকদের কৃষি সম্মান নিধি দিলেন না।’
সভামঞ্চ থেকে স্মৃতি ইরানি বলেন, ‘যেখানে দুর্নীতি সেখানে টিএমসি। চাল চুরিতে টিএমসি, ডাল চুরিতে টিএমসি, ত্রিপল চুরিতে টিএমসি। আর সেজন্যই বাংলায় টিএমসি যাচ্ছে, বিজেপি আসছে।”জয় হিন্দ’, ‘জয় ভারত’ জয় শ্রী রাম আওয়াজ তুলে তিনি নিজের বক্তব্য শেষ করেন।
ডুমুরজলার সভায় আসার কথা ছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। কিন্তু তাঁর বঙ্গ সফর স্থগিত হয়ে যায়। অবশেষে ঠিক হয় মুখ্য অতিথি হিসেবে থাকবেন স্মৃতি ইরানিই। তবে ভার্চুয়ালি এই মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন অমিত শাহও।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.