ইংল্যান্ড : বাজারে চলে আসা সমস্ত করোনার টিকা যখন ডবল ডোজের হচ্ছে তখন একটি মাত্র ডোজ নিলেই মুক্তি পাওয়া যাবে করোনা থেকে। এমনই দাবি করেছে জনসন অ্যান্ড জনসন।

বিখ্যাত এই সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আমেরিকা ও বিশ্বের সাতটি দেশে ভ্যাকসিনটিক একটি করে ইনজেকশন দেওয়া হয়েছিল। তাতে দেখা গেছে গুরুতর অসুস্থদের ক্ষেত্রে টিকাটি ৬৬ শতাংশ কার্যকর ও সুরক্ষা প্রদানে সক্ষম। অন্যদিকে যারা করোনাভাইরাসে অত্যাধিক সংক্রমিত তাদের ক্ষেত্রে ৮৫ শতাংশ সুরক্ষা প্রদান করতে পারে।

জনসন অ্যান্ড জনসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তাদের তৈরি টিকা যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৭২ শতাংশ কার্যকর সেখানে দক্ষিণ আফ্রিকায় টিকার কার্যকারিতা কিছুটা কমে গিয়ে হয়েছে ৫৭ শতাংশ। এটি সহজে ছড়িয়ে পড়া মিউটেশন ভাইরাসের বিরুদ্ধে ছিল। তাই বলা হয়েছে টিকার কিছু ভৌগলির প্রকরণ ছিল।

জনসন অ্যান্ড জনসনের প্রধান চিকিৎসক মাথাই ম্যামন দাবি করেছেন তাদের কিছুটা ঝুঁকি নিতেই হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী ভ্যাকসিন ব়্যাঙ্কিং শুরু হয়েছে। আর সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা এক ডোসের ভ্যাকসিনের ওপর অনেকটাই নির্ভর করতে রাজি হয়েছেন। কারণ এই তাদের তৈরি ভ্যাকসিন সরবরাহকে অনেকটাই সজহ করে দেবে।তবে সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে দুটি ডোজ নিলে তা করোনা মোকাবিলায় ৯৫ শতাংস কার্যকর হবে।

সংস্থাটি জানিয়েছে, প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পরবর্তীকালে আরও বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রে জরুরি ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে আবেদন জানানো হবে। আগামী জুনের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ মিলিয়ন ডোস সরবরাহ করতে পারবে বলেও আশা প্রকাশ করা হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে। প্রায় ৪৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর ওপর ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করা হয়েছে। তবে সম্পূর্ণ ফলাফল এখনও পর্যন্ত হাতে আসেনি। গবেষকরা টিকা দেওয়া ২৮ দিন পর থেকে অসুস্থতাগুলি পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। তা থেকেই সামনে এসেছে একটি ডোজ দেওয়ার পরেই অধিকাংশ মানুষ সুস্থ হয়ে যাচ্ছেন।

তবে যাঁরা একটু দুর্বল বা অন্য কোনও অসুস্থতা রয়েছে তাঁদের ভ্যাক্সিনের দুটি ডোজই প্রয়োজন বলেও জানাচ্ছে সংস্থা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।