স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা: বিধানসভায় ইস্তফা দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের Mamata Banerjee ছবি সঙ্গে নিয়ে বেরিয়েছিলেন ডোমজুড়ের বিধায়ক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় (Rajib Banerjee)৷ শনিবার বিজেপির পাঠানো বিশেষ বিমানে দিল্লি যাওয়ার আগেও রাজ্যের প্রাক্তন বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুকের(Facebook) কভার ছবিতে দেখা গেল ‘বাংলার গর্ব মমতা’র (Banglar Gorbo Mamata) ছবি৷ রাজীবের দিল্লি পৌঁছনোর পর সেই ছবি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ এদিন দিল্লিগামী (দিল্লির পথে উড়ান)বিমানে ওঠার আগে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় আরও একবার বলে গেলেন, তাঁর মন জুড়ে আজও মমতাই। রাজীব বললেন, আজও তাঁকেই প্রণাম করছি।

প্রসঙ্গত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি হাতে নিয়ে বিধানসভা থেকে বেরিয়ে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়৷ রাজীব বলেছিলেন, ‘মাননীয় নেত্রী আমার কাছে একজন মাদার ফিগার। উনি আমায় সুযোগ করে দিয়েছেন। তাঁর কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ। তাঁর ছবি আমার মাথার পিছনে থাকে। তাঁর ছবি আমার সঙ্গে করে নিয়ে বেরিয়েছি। তাঁর ছবি আমার সঙ্গেই থাকবে।’

দিল্লিতে বিস্ফোরণের জন্য বাংলায় সফরে আসতে পারেননি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)৷ ফলে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রবীর ঘোষাল, বৈশালী ডালমিয়া এবং রথীন চক্রবর্তীকে ‘চাটার্ড বিমানে’ দিল্লি উড়িয়ে নিয়ে গিয়ে শাহী দরবারে হাজির করাচ্ছে বিজেপি (বিজেপিতে যোগদান রাজীবের )। সেই বিমানে করেই বিকেলে রাজধানীতে পৌঁছেছেন তাঁরা। সেখানে গিয়ে প্রথমে বৈঠক করবেন অমিত শাহর সঙ্গে। তারপর বিজেপি (BJP) সভাপতি জে পি নাড্ডার সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন তাঁরা।

জানা গিয়েছে, রবিবার সকালে দিল্লি থেকে ফিরে ডুমুরজলার যোগদান মেলায় আসবেন। ওইদিন হাওড়ার জেলা স্তরের নেতারা বিজেপি-তে যোগদান করবেন বলে দাবি করছে বিজেপি। রবিবার হাওড়ার ডুমুরজলায় তাঁরা স্মৃতি ইরানির উপস্থিতিতে যোগ দেবেন৷  জানা গিয়েছে, সশরীরে ডুমুরজলার সভায় উপস্থিত না থেকেও, বক্তৃতা দেবেন অমিত শাহ (Amit Shah) ভার্চুয়াল মাধ্যমে। এর জন্য ডুমুরজলা স্টেডিয়ামে বেশ কয়েকটি জায়ান্ট স্ক্রিন বসানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।