নয়াদিল্লি : মাঝারি মাত্রার বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল দিল্লি। ইজরায়েলি দূতাবাসের বাইরের সেই বিস্ফোরণে কোনও দোষীকে রেয়াত করা হবে না। জানিয়ে দিল ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। শুক্রবার বিস্ফোরণের পরেই ইজরায়েলি বিদেশমন্ত্রী গাবি আশকেনাজির সঙ্গে কথা বলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। কড়া ব্যবস্থা নেওয়া আশ্বাস দেন।

ইজরায়েলি দূতাবাসের সব কর্মী নিরাপদে রয়েছেন বলে জানিয়ে জয়শঙ্কর বলেন এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত কোনও ব্যক্তিকে ছাড়া হবে না। এক ট্যুইট বার্তায় বিদেশমন্ত্রী বলেন গোটা ঘটনাকে যথেষ্ট গুরুত্ব সহকারে দেখছে ভারত। দোষীদের শাস্তি দিতে কোনও ফাঁক রাখবে না নয়াদিল্লি। উল্লেখ্য শুক্রবার ভারত ইজরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্কের ২৯ তম বর্ষপূর্তি ছিল।

এদিন আরেকটি ট্যুইট করে ইজরায়েলি বিদেশমন্ত্রীর সাথে কথা বলার তথ্য দেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন দূতাবাসের সব কর্মীর নিরাপত্তার দায়িত্ব ভারতের। কোনওভাবেই সেই জায়গা থেকে সরে আসবে না নয়াদিল্লি। ইজরায়েলকে এই বিষয়ে আশ্বস্ত করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

শুক্রবার রাতে এক ভিডিও বার্তায় ভারতে নিযুক্ত ইজরায়েলি রাষ্ট্রদূত রণ মালকা জানান, তিনি, তাঁর সব সহকর্মী ও তাঁদের পরিবার সুরক্ষিত রয়েছে। শুক্রবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ দিল্লির আব্দুল কালাম রোডে বিস্ফোরণ হয়৷ শুক্রবার ইজরায়েলি দূতাবাসের কাছে এই বিস্ফোরণ হয়৷ ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ৬ টি ইঞ্জিন৷ প্রাথমিক অনুমান ঘটনাস্থলে IED বিস্ফোরণ ঘটেছে।

শেষ পাওয়া খবর অনুসারে বিস্ফোরণে অন্তত ৩ টি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷ ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দিল্লি পুলিশ ও ফরেনসিক বিশেষজ্ঞের দল।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।