নয়াদিল্লিঃ  আজ আমাদের প্রচন্ড গর্বের দিন। শাহের সঙ্গে বৈঠক শেষে বললেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। আমরা কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি দলকে। কেন্দ্র-রাজ্য ঝগড়া করে বাংলার মানুষকে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। আজ আমাদের বৈঠক ভালো হয়েছে।

আগামীদিনে যাতে বাংলার মানুষ কাজ পায় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। বাংলার জন্যে স্পেশাল প্যাকেজ শাহের কাছে দাবি করেছি। উনি দেখবেন বলেছেন। শাহের সঙ্গে বৈঠক শেষে বললেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।

কোনও ব্যাক্তির উন্নয়ন নয়, গোটা বাংলার মানুষের সার্বিক উন্নয়ন প্রয়োজন। বিজেপিতে যোগ দিয়ে বললেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ। বাংলার মানুষ অনেক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। সে বিষয়টি শাহকে জানিয়েছি। উনি দেখবেন বলে জানিয়েছেন বলে জানালেন বৈশালী ডালমিয়া। এমনকি, আগামিদিনে বালি থেকে লড়াই করেই মানুষের পাশে থাকবেন বলে জানিয়ছেন বৈশালী।

জানা যাচ্ছে, বৈঠকে অমিত শাহ রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়দের বঙ্গ বিজেপির সঙ্গে আরও গভীরে গিয়ে কাজ করার নির্দেশ দেন। যে সমস্ত প্রকল্প বা কর্মসূচি বিজেপির তরফে নেওয়া হয়েছে সেগুলিকে ভালোভাবে করার কথা শাহ জানিয়ছেন। এমনটাই সূত্রে জানা যাচ্ছে।

অন্যদিকে, রাজীব, বৈশালীরা যে সমস্ত আসনে টিকিটে লড়েছেন সেগুলিতেই যাতে আগামী বিধানসভা লড়তে পারেন সেই বিষয়ে একটা প্রস্তাব রাখা হয়। জানা যাচ্ছে, বেসুরোদের সেই প্রস্তাবে রাজি হয়েছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

উল্লেখ্য, আজ শনিবার বিশেষ বিমানে দিল্লি উড়ে যান রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, বৈশালী ডালমিয়া, প্রবীর ঘোষাল, রথীন চক্রবর্তী, পার্থ সারথী চট্টোপাধ্যায়রা৷ বিকেলে সেখানে পৌঁছে প্রথমে তাঁরা বৈঠক করেন অমিত শাহর সঙ্গে। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে বৈঠক। প্রায় ৪৫ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে চলে এই বৈঠক।

বৈঠক শেষে অমিত শাহের হাত ধরেই তাঁর বাসভবনে বিজেপিতে যোগ দেন রাজীব, বৈশালী সহ একাধিক বেসুরো নেতা। বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন রুদ্রনীল ঘোষও। জানা যাচ্ছে, আগামিকাল রবিবার ডুমুরজলা স্টেডিয়ামে সবাই থাকবেন। সেখানে আরও মানুষ, অভিনেতা বিজেপিতে যোগ দেবেন বলে খবর।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।