নয়াদিল্লি : আমরা কৃষকদের পাশে। যে করেই হোক চুরি রুখতে হবে। যে কৃষি আইন করা হয়েছে তা একরকম চুরি বলেই মনে করি। ঘরে চোর ঢুকলে বাধা দিতেই হবে। কৃষকরা তাই করছেন। কৃষি আইন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী ও এনডিএ সরকারের প্রতি তীব্র কটাক্ষ রাহুল গান্ধীর।

কৃষি আইনের বিরোধিতা ও সরকারের ভূমিকা নিয়ে সরব রাহুল গান্ধী। তিনি বলেন,দ্রুত আইন তুলে নিন। পরিস্থিতি সামাল দিক সরকার। দেশ অশান্ত হতে পারে।

সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, আমি মনে করি কতিপয় ব্যবসায়ীদের চুরির জন্য এই আইন। লাখো কৃষক এমনি এমনি রাস্তায় নামেননি। তাদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিচ্ছে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনুন।

প্রধানমন্ত্রী কে কটাক্ষ করে রাহুল গান্ধী বলেছেন, আপনি আপনার কয়েকজন বন্ধুর জন্য দেশের কৃষি ব্যবস্থার সর্বনাশ করছেন। নরেন্দ্র মোদী কৃষকদের ঘরে ‘চোর’ ঢুকিয়েছেন। কৃষকরা তাই বাধা দিচ্ছেন। তাদের অবস্থান কে সমর্থন করি।

তিনি বলেন, আমার ১৫ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে পারছি, কৃষকদের বিক্ষোভ দেশের সর্বত্র ছড়াবে। ভারতের কৃষি ব্যবস্থাকে ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। লক্ষাধিক কৃষক কেন রাস্তায় নেমেছেন? সেটা বুঝতে কেন পারছেন না মোদী ও তাঁর সরকার। রাহুল গান্ধী বলেছেন, শুধু যে কৃষকদের ঘরেই ‘চোর’ ঢুকেছে তা নয়, ছোট ব্যবসায়ী, শ্রমিক, মধ্য বিত্ত সবার ঘরেই চুরি হচ্ছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।