নয়াদিল্লি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন, ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন যে মিনি বাজেট পেশ করেছিলেন তারই সংযোজন হবে আসন্ন কেন্দ্রীয় বাজেটে। তার বক্তব্য, এই দশকের প্রথম সংসদীয় অধিবেশনটিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের রূপরেখায়।
এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদী সংসদে বলেন, “এটা বাজেট অধিবেশন। ভারতের ইতিহাসে প্রথম বারের জন্য কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ৪-৫টি মিনি বাজেট পেশ করেছেন ২০২০ সালে বিভিন্ন রকমের প্যাকেজের মাধ্যমে। তার ফলে এবারের বাজেট হবে ৪-৫টি মিনি বাজেটের অংশ বিশেষ বলে আমি বিশ্বাস করি।”
সংসদে এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আরও বলেন “আজকে এই দশকের অধিবেশন শুরু হচ্ছে। এই দশক খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য। দেশের কাছে সুবর্ণ সুযোগ এসেছে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্ন পূরণ করার ।”
তিনি জানিয়েছেন, অধিবেশনে আলোচনা মূল ফোকাস থাকবে এই দশকের উপর। তিনি জোর দিতে চান সংসদে যেন জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা থেকে সরে না আসে।
বাজেট অধিবেশন আজ থেকে শুরু হল। প্রথমে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ দুই কক্ষের জন্য ভাষণ দেন। তার সেই ভাষণ অবশ্য বিরোধী ১৮টি দল বয়কট করেছে। কারণ বিরোধীরা নয়া তিন কৃষি আইনের বিরোধিতা করছে এবং কৃষি আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে দুমাস ধরে আন্দোলনে নেমেছে কৃষকেরা। এই আন্দোলনের মধ্যে গত বছরের বাদল অধিবেশনের পর এই প্রথম সংসদে বৈঠক হল।
এদিকে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন শুক্রবার সংসদে পেশ করবেন অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০-২১। সাধারণত অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করা হত সাধারণ বাজেটের আগের দিন। কিন্তু এবারে বাজেট পেশের দিন সোমবার হওয়ায় এবং তার আগের দিন সপ্তাহান্ত হয়ে যাওয়ায় শুক্রবারে এই অর্থনৈতিক সমীক্ষা সংসদে রাখা হচ্ছে। ফলে এবারে যেন একটু বেশি আগে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করা হচ্ছে। অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করার পর এদিন দুপুর আড়াইটে নাগাদ মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কে ভি সুব্রামানিয়াম সাংবাদিক সম্মেলন করবেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.