মালদহঃ  ১১ ই ফেব্রুয়ারি গোটা পশ্চিমবঙ্গ দেখবে বামেরা মার খেতেও পারে মার দিতেও পারে। কেউ যদি ইঁট ছোড়ে ১১ ই ফেব্রুয়ারি দেখাবে আর মার খাওয়ার দিন নয় মার দিলে পাল্টা মার খাবে।

পুলিশ যদি পুলিশের ভূমিকা গ্রহণ করে তাহলে সাধুবাদ। তৃণমূলের এজেন্ট হিসাবে তৃণমূলের দালাল হিসেবে কাজ করে তাহলে ১২,১৩ সেপ্টেম্বর সিঙ্গুর থেকে নবান্ন পেয়েছিল, এবার তার সুদ সমেত পাবে।

মালদহের ইংরেজবাজারে দলীয় মঞ্চ থেকে মন্তব্য DYFI এর রাজ্য সভানেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের। এদিন একযোগে তৃণমূল ও বিজেপিকে আক্রমণ করেন তিনি।

পাল্টা মালদহ জেলা তৃণমুল কো-অডিনেটর দুলাল সরকার বলেন,পশ্চিমবঙ্গে ৩৪ বছরের সিপিএমের যে অত্যাচার মানুষকে মারা খুন করা লুট করা শিক্ষকদের অপমান করা বেকার মানুষদের জেলে পোরা এর প্রতিবাদ স্বরূপ বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রী করে এনেছেন। বর্তমানে সিপিএম সর্বহারা দল। তাদের কোন অস্তিত্ব নাই। কয়েকজন নেতা যাদের অন্য কোনো দল নেয়নি।

বেশিরভাগ ভালো মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসের এসেছে। কিছু মানুষ বিজেপিতে গিয়েছে। লোকসভা ভোটের বিচার করলে সিপিএমের কিছুই নেই। তাই এখন সিপিএম কংগ্রেসের হাতে হাত ধরেছে, যে কংগ্রেসের বাংলা থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে পাশাপাশি সিপিএম ও বাংলা থেকে অস্থিত্ব হারিয়েছে।

দুইজন মিলে এখন সর্বহারা। তারা আবার নতুন করে মারব ধরবো খুন করবো বলছে। যাদের কেউ নেই তারা এ ধরনের কাজ করে। কারণ বাংলার মানুষ তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাই সবকিছু নেত্রীরা চমকহীন কথাবার্তা বলছে। অবান্তর কথা বলে বলে প্রচারে আসছে এদের কোনো গুরুত্ব নেই।

জেলা বিজেপির সহ সভাপতি অজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় অনেক কথাই বলেছেন। কাকে বাংলার মানুষ কেউ চেনেন না। অনেক কথা বলার পরে তাদের হয়তো ধারণা হয়েছে যে তারা মনে হয় সরকারে আসছে।পরিষ্কার বলে দিতে চাই বাংলার মানুষ বিজেপিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসবে।

কাদেরকে কাদেরকে নিয়ে বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসবে তারা দেখতে পাবে। কারণ ভারতীয় জনতা পার্টির লুকানোর কিছু নেই সমস্তটাই ওপেন থাকে। সুতরাং তারা যে জায়গায় মন চায় যতরকম বড় বড় কথা বলুক মানুষের পক্ষে মানুষ তাদের বিতাড়িত করেছে এবং সম্পূর্ণরূপে বিতাড়িত হয়ে যাবে ২০২১ সালের পর।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।