কলকাতা : ৫০০ দিন পেরিয়ে গেল ‘দিদিকে বলো’ প্রকল্পের। টুইট করে সেই কথা জানালেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইট করে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন , ‘আমার উদ্যোগ ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচির ৫০০ দিন পূর্ণ হওয়াতে খুশি। এই সময়ের মধ্যে ২৮ লক্ষ মানুষ ফোন করেছেন ৯১৩৭০৯১৩৭০ নম্বরে। ৮০ লাখেরও বেশি মানুষের সঙ্গে কথোপকথন হয়েছে। আমি ধন্যবাদ জানাই প্রত্যেককে, যাঁরা পাশে থেকেছেনও সাড়া দিয়েছেন’।
২০১৯ লোকসভা ভোটের পর চালু হওয়া এই কর্মসূচির প্রায় দেড় বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর সাফল্য তুলে ধরলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে।২০১৯ সালের ২৯ জুলাই শুরু হয়েছিল ‘দিদিকে বলো’। রাজ্যের মানুষের সমস্যা এক ফোনেই সমাধান করতে কর্মসূচির সূচনা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ নিয়ে বিভিন্ন স্তরে আলোচনায়ও হয়েছিল দেদার। ফোনে যোগাযোগ করতে পারা, না পারা নিয়ে কটাক্ষও করেছিলেন বিরোধীরা। মানুষ তাঁর এই পরিকল্পনাকে দারুন ভাবে নিয়েছেন তা বোঝাতেই তিনি এই কথা টুইট করে জানিয়েছেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
প্রসঙ্গত, বুধবার একাধিক সরকারি প্রকল্পের সাফল্য তুলে ধরতে বিস্তারিত সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে দেশ বিদেশের অতিথিরা যেমন ছিলেন, তেমন ছিলেন সাংবাদিকরাও। মুখ্যমন্ত্রী সেই বৈঠক থেকেই তুলে ধরেন রাজ্য সরকারের একাধিক সাফল্যের কথা। ১০০ দিনের প্রকল্পে রাজ্য সরকার দেশের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে, এ তথ্য দেন মুখ্যমন্ত্রী। ‘দুয়ারে সরকার’ ও ‘পাড়ায় সমাধান’ নিয়ে দু’টি পুস্তিকাও প্রকাশ করা হয়।
এদিকে ৩০০ দিনে পড়েছে যাদবপুরের বামেদের শ্রমজীবী ক্যান্টিন। বুধবার  সকাল ১১.৩০ টা থেকে শ্রমজীবী ক্যান্টিনে উপস্থিত ছিলেন অনেকেই। প্রতিদিনের মতো প্রায় ৭৫০ মানুষ এদিনও খাবার নেন। উড়ান নামে একটি শিশুর জন্মদিনও পালিত হয় ক্যান্টিনে। এই উপলক্ষ্যে কেক কাটা,  মিষ্টি মুখ করা হয়।
সন্ধ্যাবেলা ৬ টা থেকে যাদবপুর ৮বি সুপার মার্কেটের সামনে জনসভা হয়। ক্যান্টিনের ৩০০ দিন উপলক্ষ্যে বক্তব্য রাখেন – মহম্মদ সেলিম, সুজন চক্রবর্তী,  কল্লোল মজুমদার ও অন্যান্য রা। গান পরিবেশন করেন,ডঃ সৌমিক দাস, আকাশ, সপ্তক, কবীর, শাওন ও সোনালি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।