পানাজি: লিগ টেবিলের যা অবস্থা তাতে শুক্রবার গোয়াকে হারালে বেঙ্গালুরু, জামশেদপুর এবং কেরালার সঙ্গে পয়েন্টের নিরিখে একই মেরুতে (১৫ পয়েন্ট) চলে আসবে ইস্টবেঙ্গল। তবে লিগ টেবিলে তাদের অবস্থান নির্ভর করবে গোলপার্থক্যের উপর। সেক্ষেত্রে বড় ব্যবধানে জিতলে সম্ভাবনা রয়েছে দশ থেকে আটে উঠে আসার। আর সেই লক্ষ্যেই বদ্ধপরিকর দল। গুরুত্বপূর্ণ গোয়া ম্যাচের আগেরদিন ভার্চুয়াল সাংবাদিক সম্মেলনে তেমনটাই জানালেন রবি ফাওলারের সহকারী টনি গ্রান্ট। প্রথম পর্বের ম্যাচে ব্রাইটের বিশ্বমানের গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় আসেনি। শুক্রবার গোয়ার বিরুদ্ধে সেই কাঙ্খিত জয়টা তুলে নিয়েই লিগ টেবিলে এগোতে চাইছে মশালবাহিনী।

টনি গ্রান্ট জানালেন, ‘আমরা প্রতি ম্যাচে জয়ের জন্যই ঝাঁপাচ্ছি। চলতি মরশুমে তিনটে ম্যাচ আমরা দশজনে খেলেছি। মরশুম শুরুর আগে দলের কোনও ফুটবলারদের আমরা চিনতাম না। প্রথম দশটা ম্যাচে সেই কাজেই চলে গিয়েছে। উপরের সারিতে থাকা দলগুলো যখন পয়েন্ট নষ্ট করে তখন বাকিদের কাছে নিশ্চিতভাবেই সুযোগ চলে আসে উপরে ওঠার।’ সাত ম্যাচে অপরাজিত থাকার পর গত শুক্রবার শীর্ষে থাকা মুম্বই সিটি এফসি’র কাছে পরাজিত হতে হয়েছে ইস্টবেঙ্গলকে। সেই ম্যাচ নিয়েও এদিন নিজের মতামত ব্যক্ত করেন গ্রান্ট।

তিনি বলেন, ওই ম্যাচের ফলাফলে দলের পারফরম্যান্সের যথার্থ প্রতিফলন ঘটেনি। উল্লেখ্য, মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয়ার্ধে বল নিজেদের দখলে রেখে দুরন্ত ফুটবল খেলেও সমতা ফেরাতে ব্যর্থ হয় লাল-হলুদ। একাধিক গোলের সুযোগ তৈরি করেও খালি হাতে ফিরতে হয় ফাওলারের দলকে। গোয়ার বিরুদ্ধে ব্রাইটকে শুরু থেকে খেলানো হবে কীনা প্রশ্নের উত্তরে গ্রান্ট জানান, ‘আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা দিয়ে ভেবে দেখব ওকে কখন নামানো যায়। কারণ ও যত না বল ধরছে তাঁর চেয়ে বেশি ওকে ফাউল করা হচ্ছে।’

আর শুক্রবার গোয়ার বিরুদ্ধে জয়ের সরণিতে ফিরতে গৌরদের তিন গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলারের অনুপস্থিতিকে কাজে লাগানোর কথা বলছেন গ্রান্ট। গত ম্যাচে লাল কার্ড দেখায় ইভান গঞ্জালেস এবং চোটের কারণে জেমস দোনাচি এবং ইশান পান্ডিতার সার্ভিস পাবে না গোয়া। আর এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ফাওলারের সহকারী বলছেন, ‘গোয়া দলে একাধিক গুরুত্বপূর্ন ফুটবলারের অনুপস্থিতিই আমাদের জয়ে ফেরার সুবর্ণ সুযোগ। আমরাও মরশুমের শুরুর দিকে আমাদের অধিনায়ককে হারিয়েছিলাম। আমরা জানি গুরুত্বপূর্ণ প্লেয়ারদের ছাড়া দলের কতটা অসুবিধা হয়। কারণ সেইসব প্লেয়ারদের উপর দল সবসময় ভরসা করে। তাই এটাই সুযোগ আমাদের কাছে।’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।