নয়াদিল্লি: যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যে সদা তৎপর ভারতীয় রেল৷ নানা সময়ে যাত্রীদের নানাবিধ যুযোগ সুবিধা দেওয়ার কথা ভেবেছে রেল কর্তৃপক্ষ৷ যার সর্বশেষ সংযোজন হল স্মার্ট ট্রেন উইন্ডো৷ একটি পরীক্ষামূলক প্রকল্প হিসাবে নয়াদিল্লি-হাওড়া রাজধানী এক্সপ্রেসে এই স্মার্ট উইন্ডো বসানো হয়েছে৷

রেল সফরের সময় যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এই বিশেষ জানলা ব্যবহার করা হচ্ছে৷ আপাতত হাওড়া-দিল্লি রাজধানীর এসি১ কোচে এই স্মার্ট উইন্ডো বসানো হয়েছে৷

এই স্মার্ট উইন্ডোর বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ এখানে রয়েছে উচ্চমাত্রার অপটিক্যাল কোয়ালিটি ও গোপনীয়তা৷ রেল যাত্রীরা কামরার ভিতরে আলো জ্বালালে এই উইন্ডোগুলি অস্বচ্ছ হয়ে যাবে৷

ফলে বাইরে থেকে ভিতরের উঁকি দেওয়া সম্ভব হবে না৷ রেল যাত্রীদের গোপনীয়তাও নিশ্চিত থাকবে৷ এছাড়াও এই স্মার্ট উইন্ডো যাত্রীদের অযাচিত আলো থেকে রক্ষা করবে এবং তাঁদের অতিবেগুনী রশ্মি থেকেও সুরক্ষিত করবে৷ এর মধ্যে থাকা বিশেষ কাঁচ জানলা ভেদ করে অতিবেগুনী রশ্মিকে ভিতরে ঢুকতে দেয় না৷

এই স্মার্ট উইন্ডো যাত্রীদের আরও ভালো আরাম ও ভ্রমণের অভিজ্ঞতা দেবে৷ এই পরীক্ষা সফল হলে অন্যান্য ট্রেনেও এই বিশেষ উইন্ডো লাগানো হবে৷ ইতিমধ্যে আসন্ন কেন্দ্রীয় বাজেটে রেল মন্ত্রক বেশ কিছু ঘোষণা করতে চলেছে, যা আইআরসিটিসি-র আয় বহুগুণ বাড়াতে সক্ষম হবে৷

যাত্রীদের জন্য ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ই-ক্যাটারিং এর সুবিধা আনতে চলছে রেল৷ এর জন্য আইআরসিটিসি-কে অনুমতি দিয়েছে মন্ত্রক৷ ফলে এবার থেকে ফের অর্ডার করলে খাওয়ার মিলবে৷

এয়ারলাইন সার্ভিসের আদলে মিলবে রেডি টু ইট মিল৷ এর জন্য হলদিরামস, আইটিসি, এমটিআর, ওয়াঘ বাকরি এবং অন্যান্য বড় মাপের ফুড ব্র্যান্ডের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে আইআরসিটিসি৷

এই ব্যবস্থা চালু হলে প্যান্ট্রি সিস্টেম বন্ধ করে দেওয়া হবে৷ প্রসঙ্গত, করোনা অতিমারির জেরে দীর্ঘ দিন বন্ধ ছিল ট্রেন৷ পাশাপাশি বন্ধ রাখা হয়েছিল সমস্ত পরিষেবা৷ এই মাসের শেষ থেকেই শুরু হয়ে যাবে নয়া উদ্যোগ৷ তবে ই-ক্যটারিং-এর ক্ষেত্রেও নিরাপত্তার উপর বিশেষ জোড় দিয়েছে মন্ত্রক৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।