জলপাইগুড়ি: উত্তরবঙ্গের প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ চলছে৷ বৃহস্পতিবার কোভিশিল্ড টিকা নিলেন উত্তরবঙ্গের ডাক্তার সুশান্ত রায়৷ করোনা বিষয়ক উত্তরবঙ্গের অফিসার অন স্পেশাল ডিউটিতে রয়েছেন তিনি৷

সূত্রের খবর,বৃহস্পতিবার সকালে করোনা ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড টিকা নিলেন উত্তরবঙ্গের কোভিট ১৯ এর দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার সুশান্তবাবু৷ জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে করোনা টিকা নিলেন তিনি৷

ডাক্তার সুশান্ত রায় জানালেন, এখানে প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিন প্রদানের কাজ চলছে। ডাক্তার ও স্বাস্থ্য কর্মীরা একে একে সকলে করোনা টিকা নিচ্ছেন। এই ভ্যাকসিন নিতে ভয়ের কোন কারন নেই।

প্রথম ভ্যাকসিন নেওয়ার ২৮ দিন পর পুনরায় দ্বিতীয় ডোস নিতে হবে। ফ্রন্ট লাইনার দের টিকাকরনের কাজ শেষ হলেই সাধারন মানুষের মধ্যে টিকাকরনের কাজ শুরু হবে বলে জানলেন ডাক্তার সুশান্ত রায়৷

জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় উত্তরবঙ্গে পৌঁছায় করোনার প্রতিষেধক কোভিশিল্ড। কলকাতা বাগবাজারের স্টোর থেকে সড়ক পথে গোটা উত্তরবঙ্গের জন্য প্রথম দফায় প্রতিষেধক পাঠানো হয়েছে।কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন স্টোরে তা মজুত কার হয়৷ সেখান থেকে গাড়িতে জেলাগুলিতে টিকা পাঠানো হয়৷

উত্তরবঙ্গে ১৬ জানুয়ারি, সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় কোভিড প্রতিরোধক “কোভিশিল্ড” টিকাকরণ কর্মসূচী। প্রথম দফায় প্রথম সারির কোভিড যোদ্ধাদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। দার্জিলিং জেলায় ১৮ হাজার কোভিড প্রতিরোধক ভ্যাকসিন পাঠানো হয়। এর মধ্যে ১ হাজার ভ্যাকসিন সেনা বাহিনীর জন্য। বাকি ১৭ হাজার “কোভিশিল্ড” ভ্যাকসিন ২ দফায় দেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্য কর্মীদের।

প্রথম ভ্যাকসিনের ২৮ দিন পর দ্বিতীয় টিকা দেওয়া হবে। প্রতিটি কেন্দ্রেই এম্বুলেন্স থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মী নিয়ে মেডিকেল টিম রাখা হয়। যদি কেউ টিকা নেওয়ার পর শারিরীক অসুস্থতা বোধ করেন তাহলে তাকে তৎক্ষনাৎ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলে জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।

দার্জিলিং জেলার পাহাড় ও সমতল মিলিয়ে ৫ কেন্দ্র থেকে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রগুলি হল উত্তরবঙ্গ মেডিকেল, শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল, খড়িবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতাল, কার্শিয়ং মহকুমা হাসপাতাল এবং দার্জিলিং সদর হাসপাতাল।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।