মেলবোর্ন: ঘরের মাঠে ভারতের কাছে সিরিজ হারের পর ক্যাপ্টেন টিম পেইন সমালোচিত হলেও আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে তাঁর উপরই আস্থা রাখল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া৷ ভারত সিরিজের দল থেকে বাদ পড়েছেন ম্যাথু ওয়েড৷ মার্চ-এপ্রিলে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তিন টেস্টের সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া৷
পেইনের হাতেই নেতৃত্বের ব্যাটন রেখে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের ১৯ সদস্যের দল ঘোষণা করল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া৷ ঘরের মাঠে ভারতের কাছে ২-১ সিরিজ হারের পর পেইনের নেতৃত্ব নিয়ে সংশয় দেখা গিয়েছিল৷ তবে অজি নির্বাচকরা আরও একবার পেইনের উপর আস্থা রাখলেন৷ প্রধান নির্বাচক ট্রেভর হনস বলেন, ‘পেইন ভারতের বিরুদ্ধে সাত নম্বরে দারুণ ব্যাটিং করেছে৷ টেস্টে উইকেটকিপিং ও ক্যাপ্টেন্সি নিয়ে আমরা এখনই বড় সিদ্ধান্ত নিতে চায় না৷’
পেইন নেতৃত্ব ধরে রাখতে পারলেও দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের দলে জয়গা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন ওয়েড৷ ভারতের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজে খারাপ ফর্মের কারণে ওয়েডকে বাদ দিয়ে অ্যালেক্স ক্যারিকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের দলে রেখেছে অস্ট্রেলিয়া৷ প্রধান নির্বাচক হনসের মতো পেইনের নেতৃত্বে আস্থা রেখে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশানাল টিম চিফ বেন অলিভার বলেন, ‘কোচ ও দলের অনান্যরা টিমকে সমর্থন করেছে৷ সুতরাং বর্ডার-গাভাস্কর ট্রফির রেজাল্টের জন্য ওকে সম্পূর্ণ দোষ দেওয়া যায় না৷’
সদ্য ভারতের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজের প্রথম ম্যাচে বিরাট কোহলিদের দুরমুশ করে এগিয়ে গিয়েছিল পেইনের অস্ট্রেলিয়া৷ কিন্তু সিরিজের বাকি তিনটি টেস্টে কোহলির অনুপস্থিতিতে অজিঙ্ক রাহানের নেতৃত্বে সিরিজ জেতে ভারত৷ মেলবোর্নে বক্সিং ডে টেস্ট জিতে সিরিজে সমতা ফেরানোর পর সিডনিতে সিরিজের তৃতীয় টেস্ট ড্র করতে সক্ষম হয়েছিল ভারত৷ আর ব্রিসবেনে সিরিজের শেষ টেস্টে ঐতিহাসিক জয় ছিনিয়ে নিয়ে ২-১ সিরিজ জিতে নেয় ভারত৷
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দল: টিম পেইন (ক্যাপ্টেন), প্যাট কামিন্স, শন অ্যাবট, অ্যালেক্স ক্যারি, ক্যামরন গ্রিন, মার্কাস হ্যারিস, জোস হ্যাজেলউড, ট্রেভিস হেড, মোজেস হেনরিক্স, মার্নাস ল্যাবুশানে, নাথান লায়ন, মিচেল নাসের, জেমস প্যাটিনসন, উইল পুকোভস্কি, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক, মার্ক স্টেকেটি, মিচেল সোয়েপসন ও ডেভিড ওয়ার্নার৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.