নয়াদিল্লি: কেন্দ্র এদেশে টিকটক নিষিদ্ধ রাখার সময়সীমা বাড়ানোয় এবার এই চিনা সংস্থাটি ভারতে তাদের কর্মী সংকোচন করতে চলেছে। এর ফলে ভারতে টিকটকের বেশ কিছু কর্মী কর্মহীন হয়ে পড়বেন। বুধবার সংস্থার কর্তা ভাণেশা পাপ্পাস , এখানকার কর্মীদের চিঠি লিখে সংস্থার কর্মী সংকোচনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
সংস্থার কর্তা ওই চিঠিতে জানিয়েছেন, গত কয়েক মাস ধরে তাদের ম্যানেজমেন্ট টিম চেষ্টা চালাচ্ছিল যাতে কাউকে সংস্থা ছেড়ে যেতে না বলা হয়। এজন্য বেশ কিছু খরচ কমিয়ে তাদের বেতন দেওয়ার চেষ্টা চালান হয়েছে। এখন আর সেটা সম্ভব নয় যেহেতু তাদের অ্যাপ এখানে আর কার্যকরী থাকছে না।
ওই কর্তাটির বক্তব্য, তাদের সংস্থা নিশ্চিত নয় কবে আবার তারা ভারতে কাজ করতে পারবে, যদিও তাঁরা এই বিষয়ে আশাবাদী। ওই চিঠিতে উল্লেখ নেই ঠিক কতজন টিকটকের কর্মী কর্মহীন হবে যেখানে এদেশে ২০০০ জনের বেশি কর্মী রয়েছে। বিভিন্ন সূত্রে খবর ইতিমধ্যেই টিকটকের কর্মীরা নতুন চাকরি খুঁজতে শুরু করে দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত এর আগে রিপোর্ট পাওয়া গিয়েছিল, নিষিদ্ধ থাকলেও টিকটক ইন্ডিয়া কর্মীদের জন্য অ্যাপ্রাইসাল প্রসেস শুরু করেছে । ভারত এবং আমেরিকার বাজারে সমস্যা দেখা দিলেও টিকটকের হোল্ডিং কোম্পানি বাইটডান্সের আয় ২০২০ সালে দ্বিগুণ হয়েছে। এই সংস্থাটির আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ বিলিয়ন ডলার এবং অপারেটিং মুনাফা বেড়ে হয়েছে ৭ বিলিয়ান ডলার যেখানে তার আগের বছর ছিল ৪ বিলিয়ন ডলার।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.