নয়াদিল্লি: ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক সংস্থা হিসাবে ভারতে প্রথম ইমার্জেন্সি ইউজ অথরাইজেশন (ইইউএ) পেয়েছিল ফাইজার৷ কিন্তু পরে তুলনামূলক সস্তা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়/ অ্যাস্ট্রোজেনেকা এবং ভারত বায়োটেকের তৈরি টিকায় অনুমোদন দেয় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ৷

কিন্তু সরকার টিকা কেনার নিশ্চয়তা দিলে ভারতে টিকা পাঠাতে প্রস্তুত ফাইজার৷ ভারতের সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিএসসিও) জানিয়েছে, ডিসেম্বরের গোড়ায় আবেদন করার পর আর বৈঠক করেনি ফাইজার কর্তৃপক্ষ৷

এছাড়াও ভারতে স্থানীয় ট্রায়াল ছাড়াই ফাইজারের ভ্যাকসিনের সুরক্ষা এবং ইমিউনোজেনিসিটি সম্পর্কে অনুমোদন দেওয়ার আর্জি নাকোচ করে দেয় রেগুলেটর৷ ফাইজারের দাবি, তাদের আবেদন সারা বিশ্বব্যাপী সমীক্ষার উপর ভিত্তি করেই করা হয়েছে৷ যেখানে দেখা গিয়েছে এই টিকা ৯৫ শতাংশ কার্যকর৷

ভ্যাকসিন সম্পর্কিত কোনও গুরুতর সংস্যা নেই৷ সংস্থার তরফে আরও বলা হয়েছে, একই তথ্যের উপর ভিত্তি করে ব্রিটেন, আমেরিকা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং কানাডায় এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছে তাদের জার্মান সহযোগী সংস্থা বায়োএনটেক৷

স্থানীয় ট্রায়ালের দাবির ভিত্তিতে এই সংস্থার তরফে ইমেল মারফত জানানো হয়েছিল, ‘‘সংগৃহীত ডাটা বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থা দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে৷ এই তথ্যের উপর ভিত্তি করেই ইইউএ দেওয়া হয়েছিল৷

ফাইজার আরও জানায়, ‘‘সরকারি সরবরাহকে অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা ভ্যাকসিন সরবরাহের ক্ষেত্রে সরকারের তরফে নিশ্চয়তা চাইছি৷ যার ভিত্তিতে আমরা রেগুলেটরি প্রসেসকে এগিয়ে নিয়ে যাব৷ যেমনটা আমরা সারা বিশ্বে করেছি৷’’

গত সপ্তাহে ইউরোপিয়ন ইউনিয়নের কিছু দেশের সরকারি আধিকারিকরা জানিয়েছিলেন, ফাইজার তাদের সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছে৷ যার ফলে টিকাকরণ প্রক্রিয়া বাধা পাচ্ছে৷

হতাশার সৃষ্টি হচ্ছে৷ ভারতীয় আধিকারিকরা ফাইজার এবং এর প্রতিদ্বন্দ্বী আমেরিকার মডের্না ইনক উভয়ের সঙ্গেই ভারতে তাদের ভ্যাকসিন তৈরির প্রসঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে৷ সারা বিশ্বে টিকা পৌঁছে দেওয়াই ফাইজারের লক্ষ্য৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।